Anti Harassment and Abuse Policy||হয়রানি ও নির্যাতন বিরোধী নীতিমালা

হয়রানি ও নির্যাতন বিরোধী নীতিমালা

.  নীতি (Principle):

------------------------------------------------------ সকল প্রকার হয়রানি উৎপীড়নমুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষে শারীরিক নির্যাতন, গালিগালাজ হুমকি প্রদান, মানষিক নির্যাতন, কোন প্রকার অযৌক্তিক শাস্তি প্রদান, ইত্যাদি সকল প্রকার হয়রানি নির্যাতন নিষিদ্ধ করেছে। 

https://www.hrprofessionalbd.com/

. উদ্দেশ্য (Objective) 

শ্রমিকদের জন্য সকল প্রকার হয়রানি নির্যাতনমুক্ত কর্ম পরিবেশ নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে কারখানার অভ্যন্তরে সুস্থ্য সুন্দর কর্ম পরিবেশ তৈরীর মাধ্যমে  --------------------------------- একটি প্রথম সারির সেরা পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠানে পরিনত করা।

. হয়রানি নির্যাতন কি (What is Harassment & Abuse) 

হয়রানি বলতে শ্রমিকের প্রতি এমন কিছু আচরনকে বোঝায় যা তার (শ্রমিকের) কাছে অনাকাঙ্খিত অপ্রত্যাশিত। উক্ত আচরণ বা বক্তব্য কর্মীর ব্যাক্তিত্বকে আঘাত করে এবং তাকে অবমাননা করে। সামগ্রিকভাবে তার ব্যক্তিসত্তাকে ক্ষুন্ন করে। কোন ব্যক্তির সাথে তার ধর্ম, বর্ণ, লিঙ্গ, শারীরিক অক্ষমতা, কার্যক্রম, আচার - আচরন, চলাফেরা, সামাজিক অবস্থান, ইত্যাদি বিষয় নিয়ে উপহাস বা অপমানজনক আচরন করাকে হয়রানি হিসাবে গন্য করা হবে।

কোন ব্যক্তির সাথে শারীরিক মানষিক ভাবে উৎপীড়নমূলক সকল আচরনকে নির্যাতন বলে। মারধর করা, যৌন হয়রানি, মানষিক চাপ দেয়া, ইত্যাদি ক্ষতিকর অনৈতিক কাজগুলো নির্যাতন হিসাবে গন্য হবে। 

আরো জানতে
Grievance Redressal Committee।। অভিযোগ নিরসন কমিটি ও বিবিধ আলোচনা

. হয়রানি নির্যাতনের ধরন (Types of Harassment & Abuse): 

হয়রানি নির্যাতন বিভিন্ন ধরণের হতে পারে। সাধারনত নিম্নলিখিত কাজগুলোকে হযরানি নির্যাতন হিসাবে বিবেচনা করা হয়

. শারীরিক নির্যাতনঃ ইচ্ছাকৃত ভাবে কোন শ্রমিককে আঘাত করা এবং শাস্তিস্বরূপ তাকে দিয়ে অতিরিক্ত কাজ করানো।

. মৌখিক নির্যাতনঃ  শ্রমিকদের গালিগালাজ করা হুমকী প্রদান করা।

. মানষিক নির্যাতন হয়রানীঃ কোন শ্রমিককে তিরস্কার করা, তার সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করা এবং সামর্থের অতিরিক্ত কাজ দিয়ে তা আদায়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করা।

https://www.hrprofessionalbd.com/

. যৌন হয়রানিঃ যৌনতাকে কেন্দ্র করে যে কোন ধরনের আচরণ যা শ্রমিকের কাছে অপ্রত্যাশিত অনাকাঙ্খিত এবং যে আচরণে কর্মী বিরক্ত হোন এবং লাঞ্ছিত অপমানিত বোধ করেন। যেমন: অশ্লীল ইঙ্গিত করা, শারীরিক সান্নিধ্য লাভের জন্য প্রলোভন দেখিয়ে যৌন হয়রানী, অশ্লীল বাক্য ব্যবহার করা, জোর পূর্বক যৌন আবেদন করা, ধর্ষণ করা ইত্যাদি। উল্লেখ্য, কোন পুরুষ কর্মী কোন নারী কর্মীকে স্পর্শ করলেও সেটি যৌন হয়রানি হিসাবে বিবেচিত হবে।

https://www.hrprofessionalbd.com/

. শ্রমিকের মৌলিক অধিকারের উপর বিধিমালা আরোপ করা কিংবা অযৌক্তিকভাবে কর্মীদের চলাচলের উপর বিধিমালা আরোপ করা, যেমন-

) পানি পান কিংবা টয়লেট ব্যবহারে বিধি - নিষেধ আরোপ, জোর করে অতিরিক্ত সময় কাজ করানো, বেতন আটকে রাখা, ইত্যাদি।

 আরো জানতে:Recruitment Policy||নিয়োগ নীতিমালা

. যোগাযোগের মাধ্যম (Communication channel)

কোন শ্রমিক বা কর্মকর্তা কোন প্রকার হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে নিম্নলিখিত ব্যক্তিবর্গ বা মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারেন। উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে সকল প্রকার গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়।

.      সুপারভাইজার

.      প্রডাকশন কর্মকর্তা (ফ্লোর বা প্রডাকশন অফিসার) প্রডাকশন ম্যানেজার

.      উৎপাদন প্রধান (ফ্যাক্টরী ম্যানেজার)

.      শ্রমিক প্রতিনিধি

.      কমপ্লায়েন্স বিভাগ

.     এইচ.আর. বিভাগ কাউন্সিলর

.      জেনারেল ম্যানেজার / সি

.      অভিযোগ বা পরামর্শ বাক্স

.      প্রতিনিধি, শ্রমিক কল্যান প্রতিষ্ঠান

. পদ্ধতি (Procedure):

. কোন শ্রমিক বা কর্মকর্তা কোন প্রকার হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে উপরোক্ত যেকোন যোগাযোগের মাধ্যমে (Communication channel) বিস্তারিত জানাতে পারেন। এক্ষেত্রে নিম্নোক্ত পন্থা অবলম্বন করে উক্ত মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে অভিযোগকারী তার প্রতিকার পেয়ে থাকেন:

আরো জানতে
স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতি ।। Health & Safety Policy

.. সুপারভাইজারকে জানিয়ে

শ্রমিক বা কর্মকর্তাবৃন্দ কোন প্রকার হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে নিজ নিজ সুপারভাইজারদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে এর প্রতিকার পেতে পারেন। এক্ষেত্রে সুপারভাইজার অভিযোগকারী অর্থাৎ যিনি হয়রানি বা নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন এবং অভিযুক্ত অর্থাৎ যিনি হয়রানি বা নির্যাতন করেছেন, উভয়কে এক সাথে ডেকে তাদের সাথে আলোচনা করে সমস্যার প্রতিকার করার চেষ্টা করে থাকেন।

.. প্রডাকশন কর্মকর্তা (ফ্লোর বা প্রডাকশন অফিসার) প্রডাকশন ম্যানেজারের মাধ্যমেঃ

সুপারভাইজারবৃন্দ শ্রমিকদের হয়রানি নির্যাতনের কোন প্রতিকার করতে না পারলে শ্রমিকবৃন্দ প্রডাকশন কর্মকর্তার (ফ্লোর বা প্রডাকশন অফিসার) এবং কিছুক্ষেত্রে প্রডাকশন ম্যানেজারের কাছে বিষয়ে অভিযোগ জানাতে পারেন। এক্ষেত্রেও প্রডাকশন অফিসার প্রডাকশন ম্যানেজারবৃন্দ সাধারনত অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির সাথে আলোচনা করে সমস্যার প্রতিকার করার চেষ্টা করে থাকেন। তবে এতে কাজ না হলে অর্থাৎ হয়রানি নির্যাতনের মাত্রা গুরুতর বা জটিল হলে নির্যাতিত শ্রমিকবৃন্দ লিখিত অভিযোগ করে থাকেন এবং প্রডাকশন কর্মকর্তা ম্যানেজারবৃন্দ সেটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন। এইচ.আর বিভাগ তাদের নীতিমালা  আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। 

.. উৎপাদন প্রধান (ফ্যাক্টরী ম্যানেজার) এর মাধ্যমেঃ

কিছু ক্ষেত্রে শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে উৎপাদন প্রধানের (ফ্যাক্টরী ম্যানেজার) কাছেও তাদের প্রতিকার চাইতে পারেন। ফ্যাক্টরী ম্যানেজার সেক্ষেত্রে প্রথমত অভিযোগকারী এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকেন। এতে কাজ না হলে অর্থাৎ হয়রানি নির্যাতনের মাত্রা গুরুতর বা জটিল হলে উপরোক্ত নিয়মানুযায়ী অভিযোগটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন এবং এইচ.আর বিভাগ তাদের নীতিমালা  আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। 

.. শ্রমিক প্রতিনিধির মাধ্যমেঃ

শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে শ্রমিক প্রতিনিধির নিকট উপস্থাপন করতে পারেন। শ্রমিক প্রতিনিধিও প্রথমে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হন। এক্ষেত্রে হয়রানি নির্যাতনের মাত্রা গুরুতর বা জটিল হলে উপরোক্ত নিয়মানুযায়ী অভিযোগটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন এবং এইচ.আর বিভাগ তাদের নীতিমালা আইন অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে। 

উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল রেকর্ড  সংরক্ষন করা হয়।

..  কমপ্লায়েন্স বিভাগে জানিয়েঃ

শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে কমপ্লায়েন্স বিভাগের যেকোন কর্মকর্তা, প্রয়োজনে কমপ্লায়েন্স ম্যানেজারের নিকট উপস্থাপন করতে পারেন। কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তাও একইভাবে প্রথমে অলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হন। এতে কাজ না হলে নিয়মানুযায়ী বিষয়টি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন। 

https://www.hrprofessionalbd.com/

উল্লেখ্য, কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তা জাতীয় সমস্যার রেকর্ড রেজিষ্টারে সংরক্ষন করেন।

..  এইচ.আর. বিভাগ কাউন্সিলরকে জানিয়েঃ

শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে এইচ.আর. বিভাগের প্রশাসন, এইচ.আর সি.এস.আর কর্মকর্তার নিকট গিয়ে জানাতে পারেন। উক্ত কর্মকর্তাবৃন্দ প্রথমে অভিযোগের আলোকে ঘটনার সত্যতা যাচাই করার জন্য সাথে সাথে প্রাথমিক তদন্ত করে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে  (সাত) কর্মদিবস  সময়সীমা বেঁধে দিয়ে কারন দর্শানো নোটিশ প্রদান করেন। এরপর অভিযুক্ত ব্যক্তির কারন দর্শানো নোটিশের জবাবের আলোকে পূনরায় তদন্ত করা হয় এবং অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষী সাব্যস্ত হলে কোম্পানীর নীতিমালা এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। 

উল্লেখ্য, এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল রেকর্ড সংরক্ষন করা হয়।

আরো জানতে
নতুন নিয়োগকৃত শ্রমিক/কর্মচারীদের প্রশিক্ষন ও বিস্তারিত আলোচনা || New Employee orientation training 

..   অভিযোগ বা পরামর্শ বাক্স এর মাধ্যমে:

এছাড়াও শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে অভিযোগ লিখিত আকারে টয়লেটে রাখাঅভিযোগ বা পরামর্শবাক্সে ফেলতে পারেন। উল্লেখ্য প্রতি মাসে (দুই) বারঅভিযোগ বা পরামর্শবাক্সটি খোলা হয়, অভিযোগ নিরশনে পদক্ষেপ নেয়া হয় এবং রেকর্ড সংরক্ষন করা হয়।

https://www.hrprofessionalbd.com/

..  সর্বপরি শ্রমিকবৃন্দ হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে জেনারেল ম্যানেজার নিকট প্রতিকারের জন্য যেতে পারেন।

.      কোম্পানীহয়রানি নির্যাতন নিষিদ্ধকরনপলিসিটিকে সকলের দৃষ্টিগোচর হয়, কারখানার এমন স্থানে টানিয়ে দিয়েছে এবং তা সকলকে অবহিত করেছে।

.     কোম্পানী কর্তৃপক্ষ পলিসি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত এবং কর্মরত সকল শ্রমিককে জানিয়ে দেন।

.      পলিসিটির যথাযথ বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না সেটি মূল্যায়নের জন্য কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে অডিট (Internal audit)  করে থাকেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করেন।

.     কর্তৃপক্ষ পলিসিতে উল্লেখিত প্রতিটি কাজের জন্য সুনির্দিষ্ট দায়িত্বশীল নির্ধারন করেছেন।

.     কোম্পানী কর্তৃপক্ষ পলিসিটি বছরে (এক) বার পর্যালোচনা, মূল্যায়ন এবং প্রয়োজনে পরিমার্জন সংশোধন করে থাকেন।

. পদ্ধতির অর্গানোগ্রাম (Organogram for the Procedure):

 

https://www.hrprofessionalbd.com/

. দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি কর্তব্য (Responsible Persons and Responsibilities):

. কমপ্লায়েন্স এইচ.আর. অফিসার এবং শ্রমিক প্রতিনিধি নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত এবং কর্মরত সকল কর্মীদের পলিসি প্রশিক্ষনের মাধ্যমে জানিয়ে দেবেন।

. এইচ.আর. (Grievance handling)   কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তা হয়রানি নির্যাতন নিষিদ্ধকরন পলিসি সম্পর্কে পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করবেন। 

. কোন শ্রমিক হয়রানি নির্যাতনের স্বীকার হলে এইচ.আর. কর্মকর্তা (Grievance handling)  প্রাথমিক তদন্ত করা, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান সহ পলিসি অনুসরন পূর্বক সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

আরো জানতে
 কারণ দর্শানো নোটিশের খুটিনাটি || Showcase Letter 

. এইচ.আর. ম্যানেজার তদন্ত রিপোর্টের আলোকে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন (বিশেষ প্রয়োজন হলে তিনি ফ্যাক্টরী ম্যানেজার জেনারেল ম্যানেজারের সাথে বিষয়ে আলোচনা করবেন)

. এইচ.আর. কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তা এবং শ্রমিক প্রতিনিধি নিয়মিতঅভিযোগ বা পরামর্শবাক্সটি খুলবেন, অভিযোগের বা পরামর্শের আলোকে নিয়মানুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তা পলিসির আলোকে প্রতি মাসে নিয়মিত অডিট (Internal audit)  করবেন রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. ফ্যাক্টরী ম্যানেজার জেনারেল ম্যানেজার যে কোন বড় ধরনের প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত দেবেন।

. ম্যানেজার (এইচ.আর.) কোম্পানীতে পলিসির সঠিক বাস্তবায়ন সুনিশ্চিত করবেন।

. ফ্যাক্টরী ম্যানেজার সি যে কোন বড় ধরনের প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত দেবেন।

.১০ কমপ্লায়েন্স বিভাগ (ম্যানেজার / কর্মকর্তা) পলিসিটির সঠিক বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা ফলোআপ করবেন এবং কোন সমস্যা বা পলিসির ব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হলে নির্ধারিত ব্যক্তিকে সংশোধনের জন্য পরামর্শ দেবেন।

.১১ কমপ্লায়েন্স এবং এইচ.আর. ম্যানেজার পলিসি বছরে (এক) বার পর্যালোচনা, মূল্যায়ন করবেন, উর্দ্ধত্বন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজনে পরিমার্জন সংশোধন করবেন এবং উর্দ্ধত্বন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পলিসিটি অনুমোদন করিয়ে নেবেন।

.১২ চেয়ারম্যান বা কোম্পানীর নির্ধারিত দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি বৈষম্য নিষিদ্ধকরনপলিসির অনুমোদন দেবেন এবং ঘোষনা করবেন।

.প্রযোজ্য (Applicable):

---------------------------------------এর শিক্ষানবীশ,অস্থায়ী স্থায়ী  ভিত্তিতে কর্মরত সকল কর্মকর্তা কর্মচারীদের জন্য।

আরো জানতে

কল্যাণ কর্মকর্তা ও বিবিধ অলোচনা || Responsibilities of Welfare Officer & Details 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ