কারণ দর্শানো নোটিশের খুঁটিনাটিঃ
কারণ দর্শানোর নোটিশের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না একটি কারখানায় তার নিয়ম-কানুন ঠিক রাখতে কারণ দর্শানো নোটিশের কোন বিকল্প নেই । প্রশাসন ও এইচআর বিভাগে যারা জব করে তাদের নিকট কারণ দর্শানো নোটিশ খুবই গুরুত্ব বহন করে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অনিয়ম, অপরাধ চুরি, কাজের ফাঁকি ইত্যাদি বিষয়ের জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ দিতে হয় । বিভিন্ন ধরনের অপরাধ কারণ দর্শানো নোটিশের মাধ্যমে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে হয় ।
অন্য কোন নিয়মকে প্রভাবিত না করে, কোন শ্রমিক/কর্মচারী যদি এই নিয়মনীতি ভঙ্গ করলে, অবহেলা বা বিমুখ করলে বা জেনে শুনে স্বজ্ঞানে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ বিরোধী কাজ করলে বা দাপ্তরিক কাজের নির্দেশ অমান্য করলে, শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলে বা অসদাচরনের দোষে দুষ্ট হলে বা নৈতিকতা বিরোধী কাজের দোষে দোষী সাব্যস্ত হলে দর্শানো নোটিশের মাধ্যমে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করতে হয়
ক) ব্যাখ্যাঃ
নিম্ন বর্ণিত কাজ করা অসদাচরণ হিসাবে বিবেচিত হবেঃ
ধারা ২৩-৪ অনুসারে নিম্নলিখিত কাজগুলো অসাধারণ হিসেবে গণ্য হবে।
(ক) উপরস্থের কোন আইনসংগত বা যুক্তিসংগত আদেশ মানার ক্ষেত্রে এককভাবে বা অন্যের সঙ্গে সংঘবদ্ধ হইয়া ইচ্ছাকৃতভাবে অবাধ্যতা; (খ) মালিকের ব্যবসা বা সম্পত্তি সম্পর্কে চুরি, 2[আত্মসাৎ,] প্রতারণা বা অসাধুতা; (গ) মালিকের অধীন তাঁহার বা অন্য কোন শ্রমিকের চাকুরী সংক্রান্ত ব্যাপারে ঘুষ গ্রহণ বা প্রদান; (ঘ) বিনা ছুটিতে অভ্যাসগত অনুপস্থিতি অথবা ছুটি না নিয়া এক সঙ্গে দশ দিনের অধিক সময় অনুপস্থিতি; (ঙ) অভ্যাসগত বিলম্বে উপস্থিতি; (চ) প্রতিষ্ঠানে প্রযোজ্য কোন আইন, বিধি বা প্রবিধানের অভ্যাসগত লঙ্ঘন; 3[(ছ) প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃংখলতা, দাংগা-হাংগামা, অগ্নিসংযোগ বা ভাংচুর;] (জ) কাজে-কর্মে অভ্যাসগত গাফিলতি; (ঝ) প্রধান পরিদর্শক কর্তৃক অনুমোদিত চাকুরী সংক্রান্ত, শৃঙ্খলা বা আচরণসহ, যে কোন বিধির অভ্যাসগত লঙ্ঘন; (ঞ) মালিকের অফিসিয়াল রেকর্ডের রদবদল, জালকরণ, অন্যায় পরিবর্তন, উহার ক্ষতিকরণ বা উহা হারাইয়া ফেলা।
খ) শাস্তিদানের পদ্ধতিঃ
ধারা ২৩ এর অধীনে কোন শ্রমিকের বিরুদ্ধে শাস্তির আদেশ প্রদান করা যাবে না যদি না-
তাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিতভাবে করা হয়;
অভিযোগের একটি কপি তাহাকে দেওয়া হয় এবং ইহার জবাব দেওয়ার জন্য অন্তত: সাতদিন সময় দেওয়া;
তাহাকে শুনানীর সুযোগ দেওয়া হয়;
মালিক ও শ্রমিক সম-সংখ্যক প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত তদন্ত কমিটি তদন্তের পর তাহাকেদোষী সাব্যস্ত করা হয়;
মালিক বা ব্যবস্থাপক বরখাস্তের আদেশ অনুমোদন করেন।
(২) অসদাচরণের অভিযোগে অভিযুক্ত কোনো শ্রমিককে তদন্ত সাপেক্ষে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা যাইবে এবং যদি না বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন থাকে এই সাময়িক বরখাস্তের ষাট দিনের অধিক হইবে না ।
তবে শর্ত থাকে যে উক্তরূপ সাময়িক বরখাস্ত কালে মালিক তাকে খোরাকি ভাতা প্রদান করিবেন এবং তিনি অন্যান্য ভাতা পূর্নহারে প্রাপ্য হইবেন ।
(৩) সাময়িক বরখাস্তের কোন আদেশ লিখিতভাবে হইবে ইহা শ্রমিকের প্রধানের সঙ্গে সঙ্গে কার্যকর হবে ।
(৪) কোন তদন্তে অভিযুক্ত শ্রমিককে তার প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত এবং তৎকর্তৃক মনোনীত কোন ব্যক্তির সহায়তায় করিতে পারিবেন।
(৫) যদি কোন তদন্তে কোন পক্ষ মৌখিক সাক্ষী প্রদান করে তাহলে যার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রদান করা হয়েছে তিনি সাক্ষীকে জেরা করিতে পারিবেন ।
(৬) যদি তদন্ত কোনো শ্রমিককে পাওয়া যায় এবং তাহাকে ধারা ২৩(১) আস্তে প্রদান করা হয় তাহলে তিনি তার সময় বার করতে গেলেন সময়ে অন্য কোন মজুরি পাবেন না তবে উক্ত সময়ের জন্য তাকে খোরাকি ভাতা প্রাপ্ত হবে।
(৭) যদি তদন্তে কোনো শ্রমিককে অপরাধ প্রমানিত না হয় তাহলে তিনি সাময়িক বরখাস্ত কালীন সময়ে কর্মরত ছিলেন বলিয়া গণ্য হইবে এবং এই সময়ের জন্য তাহার খোরাকি ভাতা সমন্বয় সভা মজুরি দেওয়া হইবে ।
(৮) শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে শাস্তির আদেশ একটি কপি সংস্থা শ্রমিককে দিতে হইবে।
(৯) যদি কোন শ্রমিক-মালিক কর্তৃক কৃত নোটিশ সিটি অভিযোগনামা আদেশ এবং অন্য কোনো কাগজপত্র গ্রহণ করতে অস্বীকার করেন তাহলে তাকে প্রদান করা হয়েছে বলিয়া বুঝিতে হইবে যদি একটি গভীর প্রদর্শিত হয় এবং আরেকটি মালিকের নথিপত্র হতে প্রাপ্ত শ্রমিকের ঠিকানায় রেজিস্ট্রি ডাকযোগে প্রেরণ করা হয়।
(১০) কোন শাস্তি প্রদানের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের নথিপত্র অপরাধের গুরুত্ব চাকরিকালীন কৃতিত্ব অবদান এবং বিদ্যমান অন্য কোনো বিশেষ বিবেচনায় আনিবেন।
গ)শাস্তিঃ
ধারা ২৩-২ অনুসারে অসাধারণ অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কোনো শ্রমিককে উপধারা ১ এর অধীনে চাকরিতে বরখাস্তের পরিবর্তে বিশেষ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নলিখিত যেকোনো শাস্তি প্রদান করা হইবে যথা যথা:-
অপসারণ;
নীচের পদে, গ্রেডে বা বেতন স্কেলে অনধিক এক বৎসর পর্যন্ত আনয়ন;
অনধিক এক বৎসরের জন্য পদোন্নতি বন্ধ;
অনধিক এক বৎসরের জন্য মজুরী বৃদ্ধি বন্ধ;
জরিমানা,
অনাধিক সাত দিন পর্যন্ত বিনা মজুরীতে বা বিনা খোরাকীতে সাময়িক বরখাস্ত;
ভৎসনা ও সতর্কীকরণ
আরো জানতে
সিভি কিভাবে লিখতে হবে || How to write a slandered CV
কারণ দর্শানো নোটিশের বিস্তারিতঃ
বিধি ২৯ অনুসারেঃ
(১) কোন শ্রমিক কোন আচরণ বা কাজ অসদাচরণ কিনা যাচাই করিবার উদ্দেশ্যে মালিক বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তা যদি ধরা ২৪ উপধারা ১ দফা (খ) অনুসারে কোন প্রকার কৈফিয়ত তলব করেন এবং তৎপ্রেক্ষিতে শ্রমিক কর্তৃক প্রদত্ত জবাব-
(ক) সন্তোষজনক হলে অভিযোগ নিষ্পত্তির হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে এবং এই বিষয়টি শ্রমিকের পরবর্তী চাকরির ক্ষেত্রে কোন প্রকার প্রভাব ফেলিবে না ।
(খ) সন্তোষজনক না হলে শ্রমিক শাস্তি প্রক্রিয়া অনুসরণ এর জন্য ব্যবস্থাপকের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তাকে তদন্ত কমিটি গঠন পূর্বক তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করিয়া ৬০ দিনের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করিতে নির্দেশ প্রদান করিবেন ।
(২) অনধিক ৬ জন সদস্যের সমন্বয়ে তদন্ত কমিটি গঠিত হইবে;
(৩) তদন্ত কমিটি উপ-কমিটি গঠন করিতে পারিবে;
(৪) উপ কমিটির রিপোর্ট চূড়ান্ত করার জন্য তদন্ত কমিটির নিকট পেশ করবে;
(৫) তদন্ত কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত জন্য কর্তৃপক্ষ বরাবর প্রেরণ করবে;
(৬) তদন্ত কমিটি মালিকপক্ষের প্রতিনিধি মালিক কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্তৃক কারখানা প্রতিষ্ঠা হয়েছে মনোনীত হইবেন;
(৭) তদন্ত কমিটি শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি অভিযুক্ত শ্রমিকের লিখিত প্রথমে উক্ত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শ্রমিকদের মধ্যে মনোনীত হইবেন;
তবে শর্ত থাকে যে অভিযুক্ত ব্যক্তির নিম্ন পদে কাউকে প্রতিনিধি মনোনয়ন করা যাইবে না;
আরও শর্ত থাকে যে ধারা ২৩ এর উপধারা ৪ এর দফা ও এর অধীনে কোনো শ্রমিক বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনলে অভিযুক্ত শ্রমিক-কর্মচারী ইচ্ছা করিলে তাহার প্রতিনিধি হিসাবে প্রতিষ্ঠান ট্রেড ইউনিয়ন (যদি থাকে) এর কোন সদস্য ট্রেড ইউনিয়ন না থাকলে অংশগ্রহণকারী কমিটির কোনো শ্রমিক প্রতিনিধিকে তার প্রতিনিধি হিসেবে মনোনয়ন করিতে পারিবেন;
শ্রমিকের পাওনা আদায়ের জন্য প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন অথবা দৈনন্দিন কাজের ব্যঘাত না ঘটায় এবং সম্পদহানি না করিয়া কোন নিয়ম তান্ত্রিক কার্যক্রম পরিচালনা কে ধারা ২৩ এর উপ ধারা ৪ এর দফা (ছ) উল্লেখিত উশৃংখলতা বুঝাইবে না
জানা জরুরী
- অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট বা সেকশন থেকে লিখিত আবেদন আসতে হবে ।অবশ্যই অনেক ক্ষেত্রে লিখিত আবেদন ছাড়াই সরাসরি প্রশাসন বিভাগ লিখিতভাবে কারণ জানতে চাইতে পারে ।
- লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে তাকে লিখিতভাবে কারণ জানতে চাওয়া হবে সে উক্ত দোষে অভিযুক্ত কিনা;
- সে অভিযোগ বা দোষ স্বীকার করে লিখিত জবাব দেয় এবং কর্তৃপক্ষ নিকট সন্তুষ্টজনক হয় তাহলে নিষ্পত্তি হয়েছে বলে গণ্য হবে;
- অভিযোগ বা দোষ স্বীকার না করে এবং লিখিত জবাব কর্তৃপক্ষ নিকট সন্তুষ্টজনক না হয় , তবে তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে;
- এক্ষেত্রে উপ-কমিটি গঠন করা যাবে;
- অনধিক ৬ জন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠিত হয়;
- তদন্ত কমিটি মালিকপক্ষ শ্রমিকের পক্ষে উভয়পক্ষের সমন্বয়ে গঠিত হবে;
- মালিকপক্ষের প্রতিনিধি মালিক বা তৎকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হবেন;
- শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধি অভিযুক্ত শ্রমিকের লিখিত প্রস্তাবক্রমে কারখানা ও প্রতিষ্ঠান কর্মরত শ্রমিকদের মধ্য হইতে মনোনীত হবে;
- তদন্ত কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন রিপোর্ট অনুযায়ী শাস্তির ব্যবস্থা অথবা নির্দোষ প্রমাণিত হবে;
সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্ট বা সেকশন থেকে লিখিত আবেদনের নমুনা
তারিখঃ
বরাবর
মানব সম্পদ বিভাগ
ঠিকানা-------------------------
বিষয়ঃ অভিযোগ প্রসঙ্গে ।
জনাব,
আপনাকে সদয় অবগতি করা যাচ্ছে যে, নাম---------------------
পদবি------------------- আইডি নম্বর--------------------------
বিভাগ------------------------------------- সেকশন------------------
সে---------------
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------(কারণ)------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------।
অতএব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
অভিযোগকারী
নাম--------------------------
আইডি নম্বর---------------
পদবি-----------------------
বিভাগ----------------------
কারন দর্শানো নোটিশের নমুনা
সূত্রঃ
-----------------//০/২ তারিখঃ ইং
প্রতি,
নাম
পিতা
পদবী
আইডি
বিভাগ
বিষয়ঃ
কারন দর্শানো নোটিশ।
জনাব,
আপনার বিরুদ্ধে এই মর্মে অভিযোগ
পাওয়া গিয়েছে যে, আপনি গত ------------ইং তারিখ
আনুমানিক বিকাল ---------- টার সময় সহকারী --------------(নাম)------------------ তার সহকর্মীদের সামনে ---------(কারণ)------------------
কারনে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন ও কারখানা থেকে
বের হয়ে যেতে বলেন এবং পরবর্তী দিন থেকে কারখানা আসতে নিষেধ করেন। যা বাংলাদেশ শ্রম
আইন ------ এর ধারা -------
মোতাবেক অসদাচরণের সামিল।
অতএব, এহেন আচরন কেন করেছেন এবং কেন আপনার বিরুদ্ধে
শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার লিখিত জবাব অত্র নোটিশ প্রাপ্তির ০৭ (সাত) কর্মদিবসের মধ্য কারখানার মানবসম্পদ বিভাগে প্রেরণ করা জন্য নির্দেশ দেওয়া হল।
আপনার লিখিত জবাব নি স্বাক্ষরকারীর কাছে উক্ত সময়ের মধ্যে পৌছাতে হবে অন্যথায় কর্তৃপক্ষ আপনার বিরুদ্ধে একতরফা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হবেন।
কোম্পানীর
পক্ষে,
অনুলিপিঃ
১.
২.
৩.
৪.
৫. অফিস
কপি;
৬. ব্যক্তিগত কপি।
লিখিত জবাব দেওয়ার পর কর্তৃপক্ষ নিকট সন্তুষ্টজনক হওযার কর্তপক্ষ কতৃক লেটর
সূত্রঃ -----------------//০/২ তারিখঃ ইং
প্রতি,
নাম--------------------------
আইডি নম্বর---------------
পদবি-----------------------
বিভাগ----------------------
বিষয়ঃ কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব প্রসঙ্গে।
জনাব,
আপনার বিরুদ্ধে গত ---------------ইং তারিখে ভুল তথ্য দেওয়ার অভিয়োগের কারণে একটি লিখিত কারণ দর্শানো নোটিশ প্রদান করা হয়। য়ার স্মারক নং----------- আপনি গত ---------------- ইং তারিখে উক্ত কারণ দর্শানো নোটিশের লিখিত জবাব প্রদান করেন এবং কর্তৃপক্ষের কাছে ভুল স্বীকার করেন, কর্তৃপক্ষ আপনার জবাবে সন্তোষ্ট হয়ে আপনার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ হইতে আপনাকে অব্যহতি প্রদান করছেন।
কোম্পানীর পক্ষে,
অনুলিপিঃ
১.
২.
৩. অফিস কপি;
৪. ব্যক্তিগত কপি।
তদন্ত কমিটির সদস্য মনোনয়নের নোটিশ
সূত্রঃ -----------------//০/২ তারিখঃ ইং
প্রতি,
নাম--------------------------
আইডি নম্বর---------------
পদবি-----------------------
বিভাগ----------------------
বিষয়েঃ তদন্ত কমিটির সদস্য মনোনয়ন ।
জনাব,
আপনার বিরুদ্ধে এত ইং তারিখে আনীত অভিযোগের প্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ আপনাকে গত
-------------তারিখ
একটি কারণ দর্শানো নোটিশ প্রদান করেন যার সূত্র নম্বর------------------- আপনি যে উত্তর কর্তৃপক্ষের নিকট পেশ করেছেন তা সন্তোষজনক না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ অভিযোগের সুনির্দিষ্ট কারণ উদঘাটনের জন্য একটি ৬ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করতে যাচ্ছে, উক্ত কমিটিতে বাংলাদেশ শ্রম আইন--------মাতে অভিযুক্ত ব্যক্তির সমান সংখ্যক সদস্য রাখা প্রয়োজন । বিধায় আপনাকে অতিসত্বর আপনার মনোনীত তিনজন ব্যক্তির নাম তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে লিখিত আকারে মানবসম্পদ/ প্রশাসন বিভাগে দাখিল করার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ তদন্ত কমিটির জন্য মনোনীত সদস্য অভিযুক্ত ব্যক্তির নিচের পদে কেউ হতে পারবে না
কোম্পানীর পক্ষে,
মানবসম্পদ বিভাগ
অনুলিপিঃ
১.
২.
৩. অফিস কপি;
৪. ব্যক্তিগত কপি।
তদন্ত কমিটির গঠনের নোটিশ
সূত্রঃ -----------------//০/২ তারিখঃ ইং
প্রতি,
নাম--------------------------
আইডি নম্বর---------------
পদবি-----------------------
বিভাগ----------------------
বিষয়ঃ তদন্ত কমিটি গঠনের নোটিশ ।
জনাব,
আপনার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রেক্ষিতে আপনাকে--------------- তারিখে একটি কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয় যার উত্তর আপনি ---------------- তারিখে প্রশাসনের দাখিল করেন আপনার উত্তর কর্তৃপক্ষের নিকট সন্তোষজনক না হওয়ায় সুষ্ঠ ন্যায় বিচারের স্বার্থে কর্তৃপক্ষ ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন জন্য আপনাকে একটি অবগত পত্র যার সূত্র নং---------------------তারিখে ------------------প্রদান করেন এবং আপনি তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে তিনজন ব্যক্তির নাম লিখিত আকারে প্রশাসন বিভাগের দাখিল করেন সুতরাং আপনার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা যাচাই ও সুষ্ঠ বিচারের স্বার্থে জনাব------------প্রধান করে আপনার ও কর্তৃপক্ষের সমান সংখ্যক সদস্য সমন্বয়ে ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হলো। আপনাকে আগামী ----------- তারিখের সকাল--------- সময় তদন্তের জন্য আপনার স্বাক্ষর প্রমাণাদিসহ কারখানার -------------- নম্বর রুমে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো । যদি আপনি উল্লেখিত তারিখে যথা সময় উপস্থিত হতে ব্যর্থ বা অসমর্থ হন তাহলে উল্লেখিত তারিখে পূর্বে সুনির্দিষ্ট কারণ সহকারে তা প্রশাসন বিভাগে জানাতে হবে অন্যথায় কমিটি একতরফা সিদ্ধান্ত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত বলে বিবেচিত হবে ।
তদন্ত কমিটি সদস্যদের নামের তালিকা
ক
খ
গ
ঘ
ঙ
চ
কোম্পানীর পক্ষে,
আরো জানতে
C-TPAT নিরাপত্তা নীতিমালা || C-TPAT Policy
মানবসম্পদ বিভাগ
অনুলিপিঃ
১.
২.
৩. অফিস কপি;
৪. ব্যক্তিগত কপি।
প্রতি,
নাম--------------------------
আইডি নম্বর---------------
পদবি-----------------------
বিভাগ----------------------
বিষয়ঃ সাময়িক বরখাস্ত প্রসঙ্গে।
জনাব,
আপনার বিরুদ্ধে গত ইং তারিখে আনীত অভিযোগের প্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ আপনাকে গত ------------- ইং তারিখে একটা কারণ দর্শানোর নোটিশ সূত্র নম্বর ------------প্রদান করেন এবং আপনি গত -------------ইং তারিখে উত্তর কর্তৃপক্ষের নিকট পেশ করেছেন তা সন্তোষজনক না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ অভিযোগের সুনির্দিষ্ট কারণ উদঘাটনের জন্য ৬ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে । যেহেতু আপনার অভিযোগ টি খুবই গুরুতরসেহেতু আপনাকে অদ্য তারিখ হতে চাকরি থেকে তদন্ত কালীন সময়ে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো
তদন্ত কমিটি ঘটনাটির সত্যতা যাচাই করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রদান করিবে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের যদি সত্যতা পাওয়া যায় তবে তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং যদি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের সত্যতা না পাওয়া যায় তবে তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিতে হবে এবং এই মর্মে একটি লেটার ইস্যু করতে হবে।
8 মন্তব্যসমূহ
Helpful Article Brother, Specially For Freshers.
উত্তরমুছুনBest Wishes For U.
Thanks for given me time for reading this article.
মুছুনGood initiative
উত্তরমুছুনThank you so much .
মুছুনশোকজ এর বিষয়ে যে ফরমেটগু দিয়েছেন তা ডাউনলোড পদ্ধতিতে রাখা উচিত ছিল বা ভালো হয়। আশা করছি পরবর্তিতে পাওয়া যাবে।
উত্তরমুছুনআচ্ছালামুআলাইকুম ভাই।আমি ৭-৮ বছর চাকরি করছি আজ।কিন্তুু চাকরি জীবনে আমার এই রানিং ১ বছরে ৪৮ দিন Late অফিসে এবং একটা কারণ দর্শানো নোটিশ দেয়।এর জবাব কি দিলে ভাল হয় একটু জানান দয়াকরে।
মুছুনআমার ছোট একটা প্রাইভেট কোম্পানি রইয়েছে আমি কি এই ফর্ফেট কিছু বাদ কিংবা এড করে ফর্মেট রেডি করতে পারবো আজ পর্জন্ত অনেক কর্মচারি টাকা পয়সা চুরি কড়ে নিয়ে গেছে কিন্তু কোন আইন গত সহায়তা পায় ণা আজ অবদি ।
উত্তরমুছুনআমাকে কারখানায় অভ্যাসগত অনুপস্থিতের কারনে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়
উত্তরমুছুনআমার বিরুদ্ধে কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিবে না এর লিখিতো জবাব কিভাবে দিবো