Grievance Policy || অভিযোগ সম্পর্কিত নীতি

 অভিযোগ সম্পর্কিত নীতি 
  Grievance Policy

.  নীতি

------------- লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ শ্রমিক / কর্মীদের যে কোন ধরণের অভিযোগ গুরুত্ব¡ সহকারে বিবেচনা করে এবং সেগুলির যথাযথ মিমাংসা এবং সমাধানের মাধ্যমে কারখানায় শ্রমিক - মালিক সকলের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি সহ সুস্থ্য সুন্দর কর্মপরিবেশ বজায় রাখতে বদ্ধ পরিকর। ক্ষেত্রে ইপিজেড শ্রম অধ্যাদেশ, ২০১৯, বাংলাদেশ শ্রম আইন, কোস্পানীর নিয়ম - নীতি মেনে চলে। তবে অনেক ক্ষেত্রে কারখানায় ক্রেতাদের আচরণ বিধি সহ নিজস্ব নিয়ম - নীতি মানা হয় যা কোন ভাবেই শ্রম আইন বা নিয়ম - নীতির পরিপন্থি নয়।

. উদ্দেশ্য

কারখানায় শ্রমিক - মালিক সকলের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখা এবং কারখানার অভ্যন্তরে সুস্থ্য সুন্দর কর্মপরিবেশ তৈরীর মাধ্যমে ------------ লিমিটেডকে একটি প্রথম সারির সেরা পোশাক শিল্প প্রতিষ্ঠানে পরিনত করা। সেই সাথে রাষ্ট্রিয় আর্ন্তজাতিক আইন মেনে চলা

. পদ্ধতি

. কর্মীরা তাদের কাজের পরিবেশ সম্পর্কে অসন্তুষ্টি প্রকাশ এবং অভিযোগ করতে পারবে। এই কাজের পরিবেশের মধ্যে কর্মস্থলের কর্মপরিবেশ নিরাপত্তা, বেতন, কর্মঘন্টা, কর্র্মী - মালিক সম্পর্ক ইত্যাদি যে কোন বিষয় অন্তর্ভুক্ত হতে পারে

. অসন্তুষ্টির ভিত্তি এমনভাবে চিহ্নিত হতে হবে যেন নির্র্দিষ্ট বিষয়বস্তু উল্লেখ থাকে। পাশাপাশি অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ সম্পর্কীত কাগজপত্র (যদি থাকে) অথবা যে  কোন ধরনের তথ্য উল্লেখ করতে হবে।

. অসন্তুষ্টির ক্ষেত্রে অভিযোগকারী কি ধরনের প্রতিকার চান তা উল্লেখ করতে হবে।

. অভিযোগ করার জন্য মাধ্যম

----------------------------লিমিটেড কর্মীবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ পেশ করার জন্য  শ্রমিক সংঘ সহ তাদের পছন্দ অনুযায়ী  নিম্নোক্ত যে কোন মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন। উল্লেখ্য, ----------------------- কর্মরত সুপারভাইজার, উৎপাদন কর্মকর্তা, উৎপাদন ব্যবস্থাপক এবং উৎপাদন প্রধান , কমপ্লায়েন্স অফিসার, এইচ.আর. সি.এস.আর অফিসার, শ্রমিক কল্যান সমিতি, কমপ্লায়েন্স প্রশাসন বিভাগীয় প্রধান এবং মহা ব্যবস্থাপক অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ নিস্পত্তির ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পন্থায় ভূমিকা রাখবেন। এছাড়াও কর্মীবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ লিখিত আকারে টয়লেটে রাখাঅভিযোগ বা পরামর্শ বাক্সে ফেলতে পারেন কিংবা নোটিশ বোর্ডে উল্লেখিত নম্বরে ফোন করেও জানাতে পারেন

. সুপারভাইজার

কোম্পানী কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদেরকে তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে নিজ নিজ সুপারভাইজারদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার জন্য উৎসাহিত করে থাকে। এক্ষেত্রে সুপারভাইজারবৃন্দ শ্রমিকদের সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করে থাকেন।

. উৎপাদন কর্মকর্তা

সুপারভাইজারবৃন্দ শ্রমিকদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগের প্রেক্ষিতে সমস্যার সমাধান করতে না পারলে শ্রমিকবৃন্দ উৎপাদন কর্মকর্তার (ফ্লোর অফিসার) কাছে তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ জানাতে পারেন। এক্ষেত্রেও উৎপাদন কর্মকর্তাবৃন্দ (ফ্লোর অফিসার) সাধারনত শ্রমিকদের সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকেন। তবে এতে কাজ না হলে অর্থাৎ অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ গুরুতর বা জটিল হলে শ্রমিকবৃন্দ লিখিত অভিযোগ করে থাকেন এবং উৎপাদন কর্মকর্তাবৃন্দ (ফ্লোর অফিসার) সেটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন। এইচ.আর বিভাগ তাদের নীতিমালা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

. উৎপাদন ব্যবস্থাপক এবং উৎপাদন প্রধান (সহকারী মহা- ব্যবস্থাপক)

কিছু ক্ষেত্রে শ্রমিকবৃন্দ উৎপাদন ব্যবস্থাপক উৎপাদন প্রধানের (সহকারী মহা- ব্যবস্থাপক) কাছেও তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ জানাতে পারেন। উৎপাদন ব্যবস্থাপক উৎপাদন প্রধান সেক্ষেত্রে প্রথমত শ্রমিকদের সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করে থাকেন। এতে কাজ না হলে অর্থাৎ অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ গুরুতর বা জটিল হলে উপরোক্ত নিয়মানুযায়ী অভিযোগটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন এবং এইচ.আর বিভাগ তাদের নীতিমালা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে।

. শ্রমিক কল্যান সমিতি

শ্রমিকবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ শ্রমিক প্রতিনিধির নিকট উপস্থাপন করতে পারেন। শ্রমিক প্রতিনিধিও প্রথমে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হন। এতে কাজ না হলে অর্থাৎ অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ গুরুতর বা জটিল হলে উপরোক্ত নিয়মানুযায়ী অভিযোগটি এইচ.আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন। উল্লেখ্য, শ্রমিক প্রতিনিধি অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ নিরশনের রেকর্ড রেজিষ্টারে সংরক্ষন করেন।

. কমপ্লায়েন্স অফিসার

শ্রমিকদেরকে তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তার নিকট জানানোর জন্য উৎসাহিত করা হয়। কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তাও একইভাবে প্রথমে অলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হন। এতে কাজ না হলে নিয়মানুযায়ী অভিযোগটি এইচ. আর বিভাগে পাঠিয়ে দেন। উল্লেখ্য ,কমপ্লায়েন্স কর্মকর্তা অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ নিরশনের রেকর্ড রেজিষ্টারে সংরক্ষন করেন।

. এইচ.আর. সি.এস.আর কর্মকর্তা

শ্রমিকবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ নিয়ে প্রশাসন, এইচ.আর সি.এস.আর কর্মকর্তার নিকট গিয়ে আলোচনা করতে পারেন। উক্ত কর্মকর্তাবৃন্দ প্রথমে অলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে সচেষ্ট হন এবং উক্ত অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ

নিরশনের রেকর্ড রেজিষ্টারে সংরক্ষন করেন। এতে কাজ না হলে অর্থাৎ অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ গুরুতর বা জটিল হলে কোম্পানীর নীতমালা এবং ইপিজেড আইন-২০১৯ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে।

. অভিযোগ বা পরামর্শ বাক্স

এছাড়াও শ্রমিকবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ লিখিত আকারে টয়লেটে রাখাঅভিযোগ বা পরামর্শ বাক্সে ফেলতে পারেন। উল্লেখ্য, প্রতি মাসে (দুই) বারঅভিযোগ বা পরামর্শ বাক্সটি খোলা হয়, অভিযোগ নিরশনে পদক্ষেপ নেয়া হয় এবং রেকর্ড সংরক্ষন করা হয়।

. নোটিশ বোর্ড

শ্রমিকবৃন্দ নোটিশ বোর্ডে টানানো ফোন নাম্বারে ফোন করেও তাদের  অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ জানাতে পারেন। সর্বপরি শ্রমিকবৃন্দ তাদের অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগসহ যে কোন বিষয়ে কথা বলার জন্য সি এর নিকট যেতে পারেন।

. কল্যান কর্মকতাঃ

কারখানার যে কোন শ্রমিক কর্মচারী তাদের মৌখিক,লিখিত অনুযোগ গুলো কর্মরত কল্যান কর্মকতার মাধ্যমেও উপস্থাপন করতে পারবে।

.  Grievance Handling Procedure

  অভিযোগ করার (দুই) টি পদ্ধতি রয়েছে -

. অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতি

. আনুষ্ঠানিক পদ্ধতি

. অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতি

শ্রমিকদের যতদূর সম্ভব অনানুষ্ঠানিক পদ্ধতির মাধ্যমে অর্থাৎ তাদের সাথে আলোচনা কাউন্সিলিং - এর মাধ্যমে অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ সমাধান করতে উপদেশ দেয়া হয়।

. আনুষ্ঠানিক পদ্ধতি

অসন্তুষ্টি বা অভিযোগ গুরুতর বা জটিল হলে অনেকক্ষেত্রে শ্রমিকবৃন্দ এইচ.আর বিভাগে অসন্তুষ্টি এবং অভিযোগ লিখিতভাবে পেশ করে থাকেন। এইচ.আর বিভাগ সেক্ষেত্রে কোম্পানীর নীতিমালা এবং ইপিজেড আইন-২০১৯ অনুযায়ী নিম্নলিখিত প্রক্রিয়ায় সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে থাকে:

.. অভিযোগের বিপরীতে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কারন দর্শানো নোটিশ প্রদান করা।

.. অভিযুক্ত ব্যক্তি অপরাধ স্বীকার করলে কিংবা অপরাধী হিসাবে বিবেচিত হলে তাকে সতর্কীকরন নোটিশ দেয়া হয় বা তার বিরুদ্ধে  আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হয়।

.. গ্রিভেন্স নিরসন প্রক্রিয়ায় ব্যক্তিগত স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় উপস্থাপিত হলে তা যথাযথভাবে তদন্ত সাপেক্ষে সুরাহা করা হয়।

.. গ্রীভেন্সের ধরন বুঝে অনেক সময় মৌখিক সতর্কতা দিয়েও নিরসন করা হয়।

.. সাপ্তাহিক অতি গুরুত্বপূর্ন গ্রীভেন্স গুলো কমিটির মাসিক সাধারন সভায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয় এবং সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রয়োজনীয় আইনগত প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা।।

. অভিযোগ পদ্ধতির অর্গানোগ্রাম

 

 



. যাচাই, মূল্যায়ন নিয়ন্ত্রন

.  নীতিমালাটির যথাযথ বাস্তবায়ন হচ্ছে কি না সেটি মূল্যায়নের জন্য কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে অডিট করে থাকেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করেন।

. নীতিটি বছরে একবার পর্যালোচনা, মূল্যায়ন প্রয়োজনে পরিমার্জন সংশোধন করা হয়। কারখানা কর্তৃপক্ষ

আভ্যন্তরীন অডিট প্রক্রিয়া অনুসরনের মাধ্যমে নীতির ফিডব্যাক নিয়ে থাকে এবং প্রয়োজনে পরিমার্জন সংশোধন করে থাকেন। এছাড়াও পরিবর্তিত আইন বায়ারের নতুন চাহিদা পলিসিতে সংযোজন করা হয়।

. অবহিতকরন প্রশিক্ষণ

. কোম্পানী এই নীতি নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীদের নিয়োগের সময় এবং কর্মরত সকল শ্রমিকদের বিভিন্ন প্রশিক্ষনের মাধ্যমে জানিয়ে দেন।

. অভিযোগ সম্পর্কিত পলিসি বা নীতিমালাটি ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে বোর্ডে ঝুলিয়ে দেয়া হয় যাতে করে কর্মীরা নীতিমালাটি সম্পর্কে জানতে পারেন।

. কর্তৃপক্ষ নীতিমালায় উল্লেখিত প্রতিটি কাজের জন্য সুনির্দিষ্ট দায়িত্বশীল নির্ধারন করেছেন।

. দায়িত্ব কর্তব্য

. প্রতি সপ্তাহে এশবার গ্রিভেন্স কমিটি সদস্যগন অভিযোগ বাক্স গুলো খুলবেন।

. কমপ্লায়েন্স এইচ.আর. অফিসার এবং শ্রমিক প্রতিনিধি নতুন শ্রমিক / কর্মীদের অভিযোগ পদ্ধতি যোগাযোগের মাধ্যম সম্পর্কে প্রশিক্ষন প্রদান করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. কমপ্লায়েন্স এইচ.আর. অফিসার ধারাবাহিকভাবে নিয়মিতভাবে কর্মরত সকল শ্রমিক / কর্মীদের অভিযোগ পদ্ধতি যোগাযোগের মাধ্যম সম্পর্কে প্রশিক্ষন প্রদান করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. এইচ.আর. কমপ্লায়েন্স অফিসার যেকোন সাধারন সমস্যা বা বিষয়ে পরামর্শ প্রদানের মাধ্যমে সমস্যা সমাধান করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. অভিযোগ গুরুতর হলে এইচ.আর. অফিসার কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান সহ পলিসি অনুসরন পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. এইচ.আর. কমপ্লায়েন্স অফিসারঅভিযোগ বা পরামর্শ বাক্সটি খুলবেন, অভিযোগ নিরশনে পদক্ষেপ নেবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষন করবেন।

. ফ্যাক্টরী ম্যানেজার যে কোন বড় ধরনের প্রয়োজনে সিদ্ধান্ত দিবেন।

. কমপ্লায়েন্স অফিসার প্রতি মাসে (এক) বার অডিট করবেন এবং তার আলোকে Corrective Action Plan প্রদান করবেন।

. এইচ.আর. ম্যানেজার Corrective Action Plan এর আলোকে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

. কমপ্লায়েন্স ম্যানেজার Corrective Action Plan  যথাযথ ভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না তা তদারকি করবেন।

.১০ এইচ.আর. কমপ্লায়েন্স ম্যানেজার প্রতি বছর নীতিমালা পর্যালোচনা মূল্যায়ন, প্রয়োজনে সংশোধন পরিমার্জন করবেন।

১০.প্রযোজ্য

 ----------------------------------- লিমিটেড এর সকল ধরনের শ্রমিক, কর্মচারী কর্মকর্তাদের জন্য।                                        

১১. রেফারেন্স বা সূত্র

         বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম অধ্যাদেশ,

         বাংলাদেশ শ্রম আইন,

         বাংলাদেশ শ্রম বিধি,২০১৫

         আর্ন্তজাতিক শ্রম কনভেনশস সমুহ

 

১২. গ্রিভেন্স কমিটি গঠনঃ দেশবন্ধু টেক্সটাইলস্ মিলস্ লিমিটেড শ্রমিকদের অভিযোগ গুলোকে সব সময় প্রাধান্য দিয়ে আসছে। অভিযোগ গুলোর বিশ্লেষন সিদ্ধান্ত সঠিকরুপে কার্যকর করার জন্য নিন্মলিখিত সদস্য/সদস্যদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

 

ক্রমিক নং

নাম

পদবী

কমিটির পদবী

স্বাক্ষর

1

 

 

সভাপতি

 

2

 

 

সদস্য সচিব

 

3

 

 

সহ-সভাপতি

 

4

 

 

সদস্য

 

5

 

 

সদস্য

 

6

 

 

সদস্য

 

 

কমিটির কার্যবলিঃ 

.         প্রতি ৩০ দিন অন্তর অন্তর সভা করা সেখানে বিগত দিনের গুলোর গ্রিভেন্স নিয়ে     বিস্তারিত        আলোচনা করা সিদ্ধান্ত গ্রহন করা।

.        সপ্তাহে অন্তত বার গ্রিভেন্স বাক্স গুলো খোলা এবং রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করা।

.        কমপক্ষে জন উপস্থিত থাকলে সভার কার্যক্রম বলবৎ থাকবে।

.         বিবিধ

 

   C-TPAT নিরাপত্তা নীতিমালা || C-TPAT Policy

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ