Emergency Fire Response Plan
উদ্দেশ্যঃ জরুরী অগ্নি দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং প্রতিকারই মূল উদ্দেশ্য। |
|
নীতিমালা কার্যকরের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি/ বিভাগঃ কমপ্লায়েন্স এবং মানব সম্পদ বিভাগ । |
|
নীতিমালা সর্বশেষ সংশোধনের তারিখঃ |
পরবর্তী সংশোধনের তারিখঃ
|
অগ্নি নির্বাপন এবং বহিঃর্গমন পরিকল্পনাঃ
উদ্দেশ্যঃ গার্মেন্টস শিল্পে অগ্নিকান্ড বা দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং প্রতিকার প্রসঙ্গে কি কি করণীয় তার সম্যক ধারনা দেয়া।
ভূমিকাঃ- বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প একটি অনন্য রপ্তানীমুখী প্রতিষ্ঠান। গুনগত মানের জন্য বিশ্বজুড়ে যার নাম সুনাম রয়েছে। প্রতি বৎসর গার্মেন্টস শিল্প খাত থেকে সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়ে থাকে। বিংশ শতাব্দীর নব্বই দশকে বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্পের প্রসার খুবই ব্যাপক ও উৎসাহব্যঞ্জক। স¤প্র্রতি কিছু গার্মেন্টস শিল্পে সংঘটিত অগ্নিকান্ড ও দুর্ঘটনা দেশবাসীকে বিচলিত করেছে। এ প্রসঙ্গে অগ্নিকান্ড ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ একান্ত জরুরী।
১। অগ্নিকান্ড বা দুর্ঘটনার কারণ সমূহঃ-
ক)
এ যাবৎ কালে সংঘটিত সকল অগ্নিকান্ডের মুল কারণ হিসাবে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটকে চিহিৃত করা হয়েছে।
খ) বিড়ি সিগারেট এর আগুন থেকে অগ্নিকান্ড হতে পারে।
গ) দিয়াশলাই,
সিগারেটের লাইটার থেকে অগ্নিকান্ড ঘটতে পারে।
ঘ) যে কোন ধরনের বিস্ফোরক বা কেমিক্যালস থেকে অগ্নিকান্ড বা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
২। অগ্নিকান্ড বা দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সতর্কতামুলক ব্যবস্থাসমুহঃ-
ক)
অগ্নিকান্ড ঘটার সুযোগ না দেয়াই এর প্রতিরোধের প্রধান উপায়।
খ)
পর্যাপ্ত পরিমান সচল অগ্নিনির্বাপন যন্ত্র বিভিন্ন সুবিধাজনক পয়েন্টে মজুদ রাখা।
গ)
অগ্নিকান্ডের সময় আতœবিশ্বাসী হয়ে অগ্নিনির্বাপন যন্ত্রের ব্যবহার করা।
ঘ)
বিড়ি,
সিগারেট তথা ধুমপান সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা।
ঙ)
দিয়াশলাই বা সিগারেটের লাইটার সমেত ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা।
চ)
গ্যাস লাইন,
বৈদ্যুতিক লাইন তথা বিভিন্ন ফিকচার ফিটিংস নিয়মিত পরিদর্শন করা এবং পরিদর্শন বইতে তা লিপিবদ্ধ করা।
ছ)
ফ্যাক্টরীতে কেমিক্যালস ব্যবহারে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
জ)
অগ্নিনির্বাপনের উপর নিয়মিত অনুশীলন/মহড়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতঃ সকলকে সচেতন করা।
ঝ)
প্রত্যেক ফ্লোর/সেকশনে পূর্বাহেৃ অগ্নিনির্বাপক দল এবং উদ্ধারকারী দল গঠন করা।
ঞ)
ফ্যাক্টরী চলাকালীন প্রত্যেক গেটের/দরজায় তালা খোলা রাখা এবং তালাচাবি প্রশাসনিক কর্মকর্তার নিকট জমা রাখা। প্রশাসনিক কর্মকর্তা অবশ্যই তা নিশ্চিত করবেন।
ট)
ফ্যাক্টরী বন্ধ হয়ে যাবার পর রুটিন মাফিক নিয়মিত চেক করা। উক্ত চেকের সময় এ্যাডমিন,
সিকিউরিটি,
ইলেকট্রিক এবং ষ্টোরের প্রতিনিধি থাকবে।
ঠ)
প্রত্যেক সিড়িতে এবং প্রত্যেক ফ্লোরের উভয় প্রান্তে জরুরী বাতি/চার্জার লাইটের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
ড)
ফ্যাক্টরীতে অবস্থানরত গাড়ীগুলি সব সময় বর্হিমূখী করে পার্ক করতে হবে। যাতে স্বল্প সময়ে নিরাপদ অবস্থান গ্রহনসহ গাড়ী কর্তৃক কোন প্রতিবন্দকতার সৃষ্টি না হয়।
ঢ)
প্রত্যেক ফ্লোরে নিয়ন্ত্রনের সুবিধার্থে পিএ ইকুইপমেন্ট/হ্যান্ড মাইকের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৩। অগ্নিকান্ডের বা দুর্ঘটনার সময় করণীয় বিষয় সমুহঃ-
ক) আগুন লাগার সাথে সাথে সকলকে সতর্কীকরণের নিমিত্তে হুটার/সাইরেন/কলিং বেল বাজিয়ে সতর্ক করতে হবে।
খ) যে ফ্লোরে আগুন লেগেছে সেই ফ্লোরের বৈদ্যুতিক মেইন সুইচ অফ করে দিতে হবে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফ্যাক্টরীর প্রধান সুইচ অফ করে দিতে হবে।
গ) অগ্নিনির্বাপক দল ও উদ্ধারকারী দল ব্যতীত মহিলা ও পুরুষগন ২/৩ মিনিটের দ্রুততায় সিড়ি দিয়ে স্কেপ প্লান অনুযায়ী বের হয়ে যাবে।
ঘ) নিরাপত্তায় নিয়োজিত ব্যক্তিগন তৎক্ষনাৎ ফ্যাক্টরীর দুইটি গেটের ভিতর এবং বাহিরে অবস্থান নিবে। বাহির থেকে কেহ যেন অনুপ্রবেশ করতে না পারে তার ব্যবস্থা নিবে অর্থাৎ কর্ডন পার্টি এই কাজ করবে। তাছাড়া মানুষ ও গাড়ী চলাচলের জন্য সম্মুখের রাস্তা উন্মুক্ত রাখবে।
ঙ) অগ্নিনির্বাপক দল কর্তৃক ফ্লোর/সেকশনে রক্ষিত অগ্নিনির্বাপন যন্ত্রের ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
চ) অগ্নিনির্বাপক দল এবং উদ্ধারকারী দলকে আতœবিশ্বাসী হয়ে কাজ করতে হবে।
ছ) ফ্লোর বা সেকশন থেকে লোকজন নেমে যাওয়ার পর উদ্ধারকারী দল দ্রুত দুর্ঘটনা কবলিতদের উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসক দলের কাছে নিয়ে যাবে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছে দেবে।
জ) কাহারো গায়ের কাপড়ে আগুন লেগে গেলে তৎক্ষনাৎ ফ্লোরে গড়াগড়ি দিতে হবে। কোনক্রমেই দৌড়ানো যাবেনা।
ঝ) বাথরুম/টয়লেট ও বিল্ডিং-এর ছাদ চেক করতে হবে যাতে কোন লোক আটকা পড়ে না থাকে।
ঞ) কোনভাবেই সিঁড়ি ব্যতীত অন্য কোন ব্যবস্থায় নামবার চেষ্টা করবেনা।
ট) অত্যন্ত ক্ষিপ্রতার সঙ্গে উদ্ধারকারী দল দুর্ঘটনায় কবলিত মালামাল উদ্ধার করবে।
৪। প্রসাশনিক শাখা কর্তৃক করণীয় বিষয়সমুহঃ-
ক)
আহত লোকজনকে প্রয়োজন অনুযায়ী নিকটবর্তী হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে। এ জন্য ১টি গাড়ীকে এ্যাম্বুলেন্স হিসাবে রেডি রাখবে।
খ)
অনতিবিলম্বে ফায়ার ব্রিগ্রেডকে প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য টেলিফোন করতে হবে।
জরুরী টেলিফোন নং:
ফায়ার ব্রিগেড : -------------------------------------------
** প্রশিক্ষন (Training) * Fire Fighting Training, First Aid training, Evacuation
Drill (with picture)
আর এই ব্যবস্থা সমূহ যথাযথ ভাবে পালনের ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্বশীলতার উপর গুরুত্ব আরোপের মাধ্যমে নিন্মোক্ত দল (Team) এর সাহায্যে জরুরী অবস্থা মোকাবেলা করা হয়ে থাকেঃ
ক) নির্দেশনা দল (Commanding Team)
খ) যোগাযোগ রক্ষাকারী দল (Communication Team)
গ) নিরাপওা রক্ষাকারী দল (Security Team)
ঘ)
প্রাথমিক চিকিৎসক দল (First
Aid Team)
ঙ)
উদ্ধারকারী দল (Salvage Team)
চ)
জরুরী বর্হিগমন তদারকী দল (Evacuation execute Team)
ছ)
দূর্ঘটনার প্রতিবেদন এবং রেকর্ড সংরক্ষন কারী দল (Accident
Report & Record keeping Team External & internal)
জ)
মালামাল সংরক্ষন/ রক্ষাকারী দল (Material
maintaining Team)
ঝ)
পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী দল (Arranging/ control vehicle Team)
Commanding Team
নির্দেশনা/পরামর্শপ্রদানকারী দল
সকল প্রকার জরুরী অবস্থা মোকাবেলায় এই দল তাৎক্ষনিক দিকনির্দেশনা বা পরামর্শপ্রদান করবে পরবর্তী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য। ইউনিট প্রধান সহ এ দলের সদস্য সংখা-৩০ জন ।
Communication
Team
যোগাযোগ রক্ষাকারী দল
যে কোন প্রকারের দূর্ঘটনা/ দূর্যোগ মোকাবেলায় সুষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য একটি দল রয়েছে যাদের প্রধান কাজ হলো দূর্ঘটনা ঘটার সাথে সাথে সংশিষ্ট সকল বিভাগের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা। এ দলের সদস্য সংখা-১৫ জন ।
Security
Team
নিরাপওা রক্ষাকারী দল
নিরাপওা রক্ষাকারী দলের প্রধান কাজ হলো আভ্যন্তরীন এবং বাহ্যিক সকল প্রকারের নিরাপওা বিধানের নিশ্চয়তা প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করা । এ দলের সক্রিয় সদস্য সংখ্যা হলো- ৩০০ জন ।
First Aid Team
প্রাথমিক চিকিৎসক দল
প্রাথমিক চিকিৎসক দলের কাজ হলো দূর্ঘটনায় আহত ব্যক্তিদের তাৎক্ষনিক প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা প্রদানের নিশ্চয়তা বিধান করা । এ দলের সদস্য সংখ্যা-১২০ জন ।
Salvage
Team
উদ্ধারকারী দল
দূর্ঘটনা / দূর্যোগ মূহর্তে বিপদগ্রস্থ ব্যক্তিদের যত দ্রুত সম্ভব নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে এই দল ।
এ দলের সদস্য সংখ্যা-২০০ জন ।
Evacuation
execute Team
জরুরী বর্হিগমন তদারকী দল দূর্ঘটনার সময় সকল কর্মীরা যাতে করে নিরাপদে বাহিরে যেতে পারে সে ব্যাপারে তদারকী/ সহযোগিতা করাই এই দলের প্রধান কাজ । এ দলের সদস্য সংখ্যা -৮০ জন ।
Accident
report & record keeping(Internal& External) দুর্ঘটনার প্রতিবেদন এবং রেকর্ড সংরক্ষনকারী দল: যে কোন প্রকারের দুর্ঘটনা ঘটার পর দুর্ঘটনার কারন সম্পর্কে তদন্ত শেষে প্রতিবেদন পেশ করা এবং দুর্ঘটনার যাবতীয় আলামত ও রেকর্ড যথাযথ ভাবে সংরক্ষনের জন্য একটি দল রয়েছে । এ দলের সদস্য সংখ্যা-১০ জন।
Material
Maintaining Team (মালামাল সংরক্ষন/ রক্ষাকারী দল):
যে কোন প্রকারের দুর্ঘটনা ঘটার সাথে সাথে কারখানার আভ্যন্তরীন সম্পদ ও মালামাল যথাযথ ভাবে সংরক্ষন/ রক্ষার জন্য একটি দল রয়েছে, এ দলের প্রধান কাজ আপদ কালীন আভ্যন্তরীন সম্পদ রক্ষনাবেক্ষন নিয়োজিত থাকা । এ দলের সদস্য সংখা-২০০ জন ।
Vehicle
control/ Arranging Team (পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনকারী দল):
যে কোন প্রকারের দুর্ঘটনার সময় সার্বিক পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনের জন্য একটি দল রয়েছে, যাদের কাজ গুরুত্ব এবং প্রয়োজন কে প্রাধান্য দিয়ে পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করা এবং যাবতীয় ক্ষয়ক্ষতি হইতে যানবাহনকে রক্ষা করা। এ দলের সদস্য সংখ্যা-২০ জন।
Emergency
contact(দূর্ঘটনা /অগ্নিদূর্ঘটনায় জরুরী যোগাযোগ)ঃ
১) দিনের বেলা কোথাও অগ্নি দূর্ঘটনা ঘটলে স্পটে অবশ্যই আগুনের অবস্থা বুঝতে হবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে এবং দ্রুত রিসিপশনে জানাতে হবে।
২) রিসিপশন জরুরী ভিত্তিতে ফায়ার সার্ভিস বিভাগকে জানাবে।
৩) রিসিপশন ফ্যাক্টরীর নিজস্ব সিকিউরিটি বিভাগ ও বিদ্যুৎ ষ্টেশনকে অবগত করবেন।
৪) ফ্যাক্টরীর অগ্নি ও নিরাপত্তা কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যগণ আগুন আয়ত্তে আনার যথাসর্বস্ব চেষ্টা করবে।
৫) রাতের বেলা আগুন লাগলে মোবাইল সিকিউরিটি গার্ডরা আগুনের অবস্থা বুঝে আগুন নির্বাপনের জন্য প্রাথমিক ব্যবস্থা নিবেন এবং সিকিউরিটি বিভাগকে ও কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন ।
৬) অগ্নি নির্বাপনের জন্য কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এবং সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিস বিভাগকে জানাতে হবে।
Emergency Treatment(জরুরী ভিত্তিতে রোগীর চিকিৎসা)ঃ
১) প্রত্যেক ফ্লোরে চহিদা অনুসারে First
Aid Box আছে এবং প্রতিটি First
Aid Box এ Prescribed Medicine আছে ।
২) এরূপ প্রতিটি First
Aid Box এর জন্য ২ জন করে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মী আছে। কারখানায় কাজ করার সময় কেউ কখনও অসুস্থ্য হলে কিংবা কোন প্রকার আঘাত প্রাপ্ত হলে প্রাথমিক চিকিৎসা এখানেই প্রদান করা হয়।
৩) রোগীর অবস্থা বুঝে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রাথমিক চিকিৎসক দলের লোকেরা স্ট্রেচার কিংবা লিফট এর মাধ্যমে কোম্পানীর নিজস্ব ক্লিনিকে নেওয়ার ব্যবস্থা করেন।
৪) মেডিক্যালের ইমারজেন্সী ওয়ার্ডে তার চিকিৎসা দেওয়া হয়।
৫) অবস্থা বেশী মারাত্মক হলে কোম্পানীর নিজস্ব এ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা নেয়া হয় এবং এই এ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস দিবা - রাত্রি সর্বক্ষণ কারখানার Premises এ অবস্থান করে।
Emergency
Safety Procedure(জরুরী ভিত্তিতে নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা)ঃ
১) ফ্যাক্টরীর মধ্যে প্রবেশ করার সময় Random Check করা হয়।
২) কারখানার ভিতরে কিংবা বাইরে কারও গতিবিধি সন্দেহ জনক মনে হলে গোপনে তাকে অনুসরন করে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।
৩) কারখানা ভবনের সম্মুহে যে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তা কর্তৃপক্ষের গোচরীভূত করতে হবে।
৪) কারখানা অভ্যান্তরে কখনও কোন শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দিলে সেখানেও কার্যকর ভুমিকা রাখতে হবে।
৫) কারখানার ভিতরে কোন জরুরী মুহুর্তে মোকাবিলার জন্য সদা প্রস্তুত থাকতে হবে।
৬) গেটে কখনও কোন দুস্কৃতিকারী বা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বল পূর্বক প্রবেশ করার চেষ্টা করলে কিংবা অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র বহন করলে দ্রুত প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব না হলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় পুলিশ বিভাগকে অবহিত করতে হবে।
৭) ফ্যাক্টরী ছুটির পরে অনুরূপ ঘটনা ঘটলে জরুরী ভিত্তিতে পুলিশ প্রশাসনের সাহায্য নিতে হবে। কোন দুস্কৃতিকারী আক্রমণ করলে সিকিউরিটি বিভাগ সবাইকে জানাবে এবং Top Management কে Inform করবে এবং তাদের পরামর্শক্রমে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে । জরুরী যোগাযোগের ফোন নাম্বার গুলি সর্বদা হাতের কাছে রাখতে হবে।
Contact
Number(টেলিফোন নাম্বার:
এ্যাডমিন |
০১…………. |
Telephone
No. of Nearest Police Station
নিকটবর্তী থানা সমূহের টেলিফোন নাম্বার
ক্রমিক নং |
থানার নাম |
ফোন নাম্বার |
০১ |
চক্রবর্তী পুলিশ ( ক্যাম্প ইনচার্জ) |
|
০২ |
ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ কন্ট্রোল রুম |
|
০৩ |
কাফরুল থানা |
|
০৪ |
মোহাম্মদপুর থানা |
|
০৫ |
ধানমন্ডি থানা |
|
০৬ |
তেজগাঁও থানা |
|
০৭ |
রমনা থানা |
|
০৮ |
মতিঝিল থানা |
|
০৯ |
সবুজবাগ থানা |
|
১০ |
সাভার থানা |
|
১১ |
টঙ্গী থানা |
|
১২ |
পল্লী বিদ্যুৎ |
|
১৩ |
পল্ববী থানা |
|
১৪ |
মিরপুর থানা |
|
Address
& Telephone No.of Nearest Hospital
নিকটবর্তী হাসপাতালের ঠিকানা ও টেলিফোন নাম্বার
হাসপাতালের নাম |
ঠিকানা |
টেলিফোন নাম্বার |
সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতাল |
শেরে বাংলা নগর, ঢাকা - ১২০৭ |
|
হৃদরোগ ইন্স্টিটিউট |
শেরে বাংলা নগর, ঢাকা - ১২০৭ |
|
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ |
নাজিম উদ্দিন রোড, চাঁনখারপুল, |
|
বাংলাদেশ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল |
ঢাকা – ১২০১ |
|
পি. জি. হাসপাতাল |
রোড - ১৪, বাড়ী -৩৩/৩৫, ধানমন্ডি, |
|
আন্তর্জাতিক উদরাময় রোগ গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ |
ঢাকা - ১২০৫ |
|
সমরিতা হাসপাতাল |
শাহাবাগ, ঢাকা - ১০০০ |
|
গাজীপুর সদর হাসপাতাল |
টঙ্গী ডাইভারশন রোড, মহাখালী, |
|
Emergency
Telephone No. Of Fire Station
অগ্নি নির্বাপন বিভাগের জরুরী টেলিফোন নাম্বার
ক্রমিক নং |
অগ্নি নির্বাপন বিভাগের নাম |
ফোন নাম্বার |
০১ |
ফায়ার বিগ্রেড (অনুসন্ধান) |
|
০২ |
ফায়ার স্টেশন ই.পি.জেড |
|
০৩ |
মিরপুর ইউনিট |
|
০৪ |
ফুলবাড়িয়া ইউনিট |
|
০৫ |
খিলগাঁও ইউনিট |
|
০৬ |
কুর্মিটোলা ইউনিট |
|
০৭ |
মোহাম্মদপুর ইউনিট |
|
০৮ |
তেজগাঁও ইউনিট |
|
০৯ |
সদরঘাট ইউনিট |
|
১০ |
টঙ্গী ইউনিট |
|
১১ |
গাজীপুর ইউনিট |
|
প্রশিক্ষন: কারখানার এই জরুরী অগ্নি নির্বাপন পরিকল্পনা নীতিমালা সকল শ্রমিক কর্মচারী কর্মকর্তাদের অবহিত করার দায়িত্বে ফায়ার সেইফটি কর্মকর্তা, প্রশাসন, কল্যান কর্মকর্তাবৃন্দ ও এইচ আর এন্ড কমপ্লায়েন্স টিম কাজ করবে।
নীতিমালা সম্পর্কে অবহিত করনঃ কারখানায় কর্মরত সকলের উদ্দেশ্যে অবহিত করনের জন্য কারখানার নোটিশ বোর্ডে এই নীতিমালা টানানো আছে। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার মোটিভেশনাল ট্রেনিং, মিটিং ও সাউন্ড সিস্টেমের মাধ্যমে অবহিত করা হবে।
পরিশিষ্ঠঃ কারখানায় সমস্ত শ্রমিক কর্মচারী/কর্মকর্তা, উৎপাদিত দ্রব্য ও জান-মালের সার্বিক অগ্নি নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আমাদের অঙ্গীকার।
প্রস্ততকারী সমন্বয়কারী অনুমোদনকারী
0 মন্তব্যসমূহ