শিল্প কারখানার রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট ও ‍বিবধ || Industrial Risk Assessment

 

শিল্প কারখানার রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট ও ‍বিবধ


রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট হলো  সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং উৎপত্তিস্থল এবং সমাধানের উপায় নিয়ে বিস্তারিতভাবে অ্যাসেসমেন্ট করা। আমরা যারা শিল্প-কারখানায় বা বিভিন্ন ধরনের কোম্পানিতে কাজ করি তাদের যদি আগে থেকে জানা থাকে কোন ধরনের কাজে কি ধরনের   রিস্ক হতে পারে এবং তার উৎপত্তিস্থল  বা কি?এবংসম্ভাব্য সমাধানের উপায় কি?  তবে খুব সহজেই রিস্ক  বা দুর্যোগ মোকাবেলা করা সম্ভব।  এ জন্য প্রত্যেকটি শিল্প-কারখানায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সেকশন অথবা ডিপার্টমেন্ট নিয়ে রিস্ক  অ্যাসেসমেন্ট করা খুবই জরুরী এর মাধ্যমে  বিভিন্ন ধরনের  অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ দুর্যোগ মোকাবেলা করা সম্ভব।


১) ঝুকির উৎসঃ প্লেইন সুইং মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ সেলাই মেশিনে ব্যবহৃত সুঁচ (Needle) আঙ্গুলে, চোখে বা শরীরের অন্য কোন স্থানে আঘাত করতে পারে।
প্রতিকারঃ মেশিনে নিডিল গার্ড, আই গার্ড ব্যবহার করুন।

২) ঝুকির উৎসঃ প্লেইন সুইং মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ মেশিনে পুলি বেল্টে কাপড় বা অন্য কিছু পেচিয়ে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ মেশিনের নিরাপত্তা কভার গুলো যেমন পুলি কভার , উপর নিচের বেল্ট কভার লাগিয়ে কাজ করুন।

৩) ঝুকির উৎসঃ ফ্ল্যাট লক এবং ওভার লক মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ মেশিনে ব্যবহৃত সুঁচ (Needle)  চোখে বা শরীরের অন্য কোন স্থানে আঘাত করতে পারে।
প্রতিকারঃ মেশিনে আই গার্ড ব্যবহার করুন।

৪) ঝুকির উৎসঃ ফ্ল্যাট লক এবং ওভার লক মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ মাস্ক না পরলে প্রশ্বাসের সাথে ময়লা ধুলোবালি আপনার ফুসফুসে প্রবেশ করে ভবিষ্যতে নানা ধরণের রোগ যেমন যক্ষা, হাপানী ইত্যাদি হতে পারে।
প্রতিকারঃ উপযুক্ত মাস্ক ব্যবহার করুন।

৫) ঝুকির উৎসঃ বারটেক, বাটন হোল, বাটন ষ্টীচ, স্ন্যাপ বাটন, বাটন এটাচ মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ কাজ চলাকালীন সুঁচ বা বাটন ভেঙ্গে বা ফসকে চোখে লাগতে পারে। আঙ্গুল থেতলে যেতে পারে।
প্রতিকারঃ মেশিনে ফিঙ্গার গার্ড, আই গার্ড ব্যবহার করুন।

৬) ঝুকির উৎসঃ সাধারণ
সম্ভব্য ঝুকিঃ মেশিনের বৈদ্যুতিক কানেকশন লুজ থাকলে অগ্নি দূঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ কাজ শুরুর পূর্বে মেশিনের বৈদ্যুতিক কানেকশন পরীক্ষা করে নিন রাবার ম্যাট ব্যবহার করুন।

৭) ঝুকির উৎসঃ ডাষ্ট

সম্ভব্য ঝুকিঃ মাস্ক না পরলে প্রশ্বাসের সাথে ময়লা ধুলোবালি আপনার ফুসফুসে প্রবেশ করে ভবিষ্যতে নানা ধরণের রোগ যেমন যক্ষা, হাপানী ইত্যাদি হতে পারে।
প্রতিকারঃ উপযুক্ত মাস্ক ব্যবহার করুন।

৮) ঝুকির উৎসঃ সিজার, কাটার, ভোঁমর, হ্যান্ড ট্যাগ গান
সম্ভব্য ঝুকিঃ সিজার, কাটার, ভোমর, হ্যান্ড ট্যাগ গান খোলা থাকলে তা পড়ে হাত-পা বা শরীরে কোন অংশ কেটে যেতে পারে।
প্রতিকারঃ সিজার, কাটার, ভোঁমর, হ্যান্ড ট্যাগ গান সুতা বা রশি দিয়ে বেধে রাখুন।

৯) ঝুকির উৎসঃ আয়রণ মেশিন
সম্ভব্য ঝুকিঃ আয়রণ অপারেটর নির্দেশিকা না মানলে বিপদে পতিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
প্রতিকারঃ আয়রণম্যান গনের উচিত আয়রণ আপারেটর নির্দেশিকা মেনে কাজ করা।

৬) ঝুকির উৎসঃ চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ চলাচলের রাস্তায় বাঁধা মুক্ত না থাকলে চলাচলের সময় হোচট খেয়ে পড়ে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ চলাচলের পথ সর্বদা বাধাঁ মুক্ত রাখা।

৭) ঝুকির উৎসঃ উচ্চ শব্দ
সম্ভব্য ঝুকিঃ উচ্ছ শব্দের কারনে কানের সমস্যা হতে পারে, যেমন কানে কম শোনা সহ মাথা ব্যাথা হতে পারে।
প্রতিকারঃ ইয়ার প্লাগ / ইয়ার মাপ ব্যবহার করতে হবে।

৮) ঝুকির উৎসঃ লুজ বৈদ্যুতিক সংযোগ
সম্ভব্য ঝুকিঃ  বৈদ্যুতিক সংযোগ লুজ থাকলে অগ্নি দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ কাজ শুরুর পূর্বে মেশিনের বৈদ্যুতিক কানেকশন পরীক্ষা করে নিন রাবার ম্যাট ব্যবহার করুন।

৯) ঝুকির উৎসঃ অপ্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক সংযোগ
সম্ভব্য ঝুকিঃ  প্রয়োজন ছাড়া বৈদ্যূতিক সংযোগ দিয়ে মেরামতের কাজ করলে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ কাজ শুরুর পূর্বে বৈদ্র্যতিক সংযোগ পরীক্ষা বিবেচনা করে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনীয় পি.পি. নিয়ে কাজ করতে হবে।

১০) ঝুকির উৎসঃ প্রয়োজনীয় পি.পি. ব্যবহার না করা।
সম্ভব্য ঝুকিঃ  প্রয়োজনীয় পি.পি. (গাম, বুট, হেলমেট, হ্যান্ড গ্লাভস) ব্যবহার করে কাজ না করলে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃবৈদ্যুতিক কাজ সহ অন্যান্য কাজ করার সময় প্রয়োজনীয় পি.পি. ব্যবহার করতে হবে।

১১) ঝুকির উৎসঃ রাবার ম্যাট না থাকা
সম্ভব্য ঝুকিঃ রাবার ম্যাট না থাকলে বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।
প্রতিকারঃ  রাবার ম্যাটের উপর দাড়িয়ে কাজ করতে হবে।

১২) ঝুকির উৎসঃ   অধিক তাপমাত্রা

সম্ভব্য ঝুকিঃ ডাইন ভাল্ব  থারমো ওয়েল বয়লার হোজ ভাল্ব খোলা/বন্ধ করার সময় সাবধানতা অবলম্বন না করলে হাত বা শরীরের অন্য কোন অংশ পুড়ে যেতে পারে।

প্রতিকারঃ  ডাইন ভাল্ব  থারমো ওয়েল বয়লার হোজ ভাল্ব খোলা/বন্ধ করার সময় সাবধানতা অবলম্বন না করতে হবে। হ্যান্ড øাভস ব্যবহার করতে হবে।

১৩) ঝুকির উৎসঃ  কেমিক্যাল মিশ্রন

সম্ভব্য ঝুকিঃ  কেমিক্যাল মিশ্রন করার সময় পি.পি. ছাড়া কাজ করলে চর্ম রোগ, শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা, ফুসফুসে ক্যান্সার চোখের সমস্যা হতে পারে।

প্রতিকারঃ প্রয়োজনীয় পি.পি. তথা হাতমোজা, মুখোস, এ্যাপন চশমা ব্যবহার করে কাজ করতে হবে।

১৪) ঝুকির উৎসঃ ইলেকট্রিক্যাল ডিবি বোর্ড

সম্ভব্য ঝুকিঃ  ইলেকট্রিক্যাল ডিবি বোর্ডের সামনে রাবার ম্যাট না রাখা।

প্রতিকারঃ নিরাপত্তার কারনে ইলেকট্রিক ডিবি বোর্ডের সামনে রাবার ম্যাট ব্যবহার করা।

১৫) সম্ভব্য ঝুকিঃ  অনির্বাচিত ব্যাক্তি ইলেকট্রিক্যাল সাবইন্ট্রেশন প্রবেশ।

প্রতিকারঃ অনির্বাচিত ব্যাক্তি ইলেকট্রিক্যাল সাবইন্ট্রেশন প্রবেশ নিষেধ লেখা সম্বলিত বোর্ড টাঙ্গিয়ে দিতে হবে।

১৬) সম্ভব্য ঝুকিঃ  ইলেকট্রিক সাবস্ট্রেশনে অনুন্নত সরঞ্জামাদী ব্যবহার করা।

প্রতিকারঃ ইলেকট্রিক সাবস্ট্রেশনে উন্নত মানের সরঞ্জামাদী ব্যবহার করা।

১৭) সম্ভব্য ঝুকিঃ  সব সময় পরিস্কার পরিচ্ছন্ন না করা।

প্রতিকারঃ নিয়মিত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করা।

১৮) সম্ভব্য ঝুকিঃ  আর্থিং না থাকলে দূর্ঘটনা ঘাঁর সম্ভাবনা থাকে।

প্রতিকারঃ ইলেকট্রিক্যাল সাবইস্ট্রেশন আর্থিং এর ব্যবস্থা করা।

১৯) সম্ভব্য ঝুকিঃ  প্যানেল বোর্ডের মধ্যে ডাষ্ট বা মাকড়সার নেট থাকলে। 

প্রতিকারঃ প্যানেল বোর্ডের ডাষ্ট বা মাকড়সার নেট পরিস্কার করতে হবে।

২০) সম্ভব্য ঝুকিঃ  ডিবি বোর্ড গরম হলে।

প্রতিকারঃ ডিবি বোর্ড অতিরিক্ত গরম না হতে দেওয়া।                                             

২১) সম্ভব্য ঝুকিঃ  ডিবি বোর্ডের মধ্যে খোলা তার থাকলে।

প্রতিকারঃ ডিবি বোর্ডের মধ্যে খোলা তারের মাথা ইনসুলিসন দিয়ে আটকিয়ে দিতে হবে।

২২) সম্ভব্য ঝুকিঃ  ডিবি বোর্ড  নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষন না করা।

প্রতিকারঃ ডিবি বোর্ড নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষন করা।

রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট

১ ) বৈদ্যুতিক সাব-ইন্ট্রেশন

ঝুঁকির উৎসঃ লুজ বৈদ্যুতিক সংযোগ

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ বৈদ্যুতিক সংযোগ লুজ থাকলে অগ্নি দুঘটনার কারনে হতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ অগ্নি ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ

) কাজ করার পূর্বে বৈদ্যুতিক সংযোগ সমূহ পরীক্ষা করে নেওয়া।

) বৈদ্যুতিক সংযোগ দেওয়ার পূর্বে অবশ্যই রাবারের জুতা পরিধান করা এবং সঠিকভাবে বৈদ্যুতিক সংযোগ স্থাপন হচ্ছে কিনা পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া।

২) ঝুঁকির উৎসঃত্রুটিযুক্ত বৈদ্যুতিক তার/সরঞ্জামাদি

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ ত্রুটিযুক্ত বৈদ্যুতিক সংযোগ/সরঞ্জামাদির ফলে অগ্নি দূর্ঘটনা হতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ অগ্নি / পেশাগত ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ

ক্রুটি যুক্ত বৈদ্যুতিক তার/সরঞ্জামাদির ব্যবহার করা যাবে না। কাজ করার পূর্বে অবশ্যই রাবারের জুতা পরিধান কাজ করতে হবে।

৩) ঝুঁকির উৎসঃ লৌহজাত দ্রব্য

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ লৌহজাত দ্রব্যেও দ্বারা বৈদ্যুতিক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ পেশাগত ঝুকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ

লৌহজাত দ্রব্য অথবা লৌহজাত দ্রব্য দ্বারা প্রস্তুতকৃত কোন পণ্য সাব স্টেশনের অভ্যন্তওে পরিহার করতে হবে। এই জাতীয় পণ্য সামগ্রী সরাসরি বহন করে আনা থেকে বিরত থাকতে হবে। একান্তরে প্রয়োজন হলে তা কাধের নীচের উচ্চতায় বহন করতে হবে।

৪) ঝুঁকির উৎসঃ জ্বালানী তেল, পানি

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ সাব স্টেশনের অভ্যন্তরে অথবা আশে পাশে জ্বালানী তেল/পানি থাকলে বড় ধরনের অগ্নি / দূঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ পেশাগত/অগ্নি ঝুকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ

সর্বদা খেয়াল রাখতে হবে যাতে করে সাব-স্টেশন এলাকায় কোন প্রকার জ্বালানী এবং সাব স্টেশনের অভ্যন্তরে কোন পানি যেন না জমে।

৫) ঝুঁকির উৎসঃ বিস্ফোরক অগ্নি দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের সংরক্ষন

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ কন্ট্রোল প্যানেল রুমে সংরক্ষিত বিস্ফোরক অগ্নি রাসায়নিক পদার্থ ঝুঁকি অথবা অগ্নি দাহ্য পদার্থ হতে বড় ধরনের দূর্ঘটনা হতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ অগ্নি ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ

কন্ট্রোল প্যানেল রুমে কোন ধরনের অগ্নি দাহ্য অথবা বিস্ফোরক রাসায়নিক পদার্থ রাখা যাবে না।

৬) এয়ার কম্প্রেসার

ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ উচ্চ শব্দ

সম্ভব্য ঝুকিঃ  উচ্চ শব্দে কানে কম শোনা, মাধা ব্যাথা সহ আরও নানাবিধ স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ পেশাগত ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ কাজ করার সময় অবশ্যই উপযুক্ত পি.পি. যেমন ইয়ার মাফলার ব্যবহার করতে হবে।

৭ )ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ লুজ বৈদ্যুতিক সংযোগ

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ মেশিনে বৈদ্যুতিক সংযোগ লুজ কিংবা ত্রুটিমুক্ত থাকলে তা হতে অগ্নি দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ অগ্নি ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয়  প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ 

কাজ শুরু করার পূর্বে মেশিন  অন্যান্য বৈদ্যুতিক সংযোগ ভালো করে পরীক্ষা করে নিন।

পায়ে রাবারের জুতা অথবা গামবুট পরে কাজ করুন।

৮) ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ প্রয়োজনীয় পি.পি. ব্যবহার না করা।

সম্ভাব্য ঝুঁকির প্রয়োজনীয় পি.পি. যেমন-গামবুটহেলমেটহ্যান্ড গ্লোভস ইত্যাদি ব্যবহার করে কাজ না করলে দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ পেশাগত ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ বৈদ্যুতিক কাজ সহ অন্যান্য কাজ করার সময় প্রয়োজনীয় পি.পি. যেমন-গামবুট, হেলমেট, হ্যান্ড øাভস ব্যবহার করতে হবে।

৯) ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট বোর্ড এর নীচে রাবার ম্যাট না থাকা

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ ইলেট্রিক্যাল সার্কিট র্বোড এর নীচে রাবার ম্যাট না থাকলে উক্ত স্থানে কাজ করার সময় বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ বৈদ্যুতিক ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ রাবার ম্যাট এর উপরে দাড়িয়ে সকল প্রকার বৈদ্যুতিক কাজ করুন।

ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ ডাস্ট

৯) সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ মাস্ক না পারলে নিশ্বাসের সাথে ডাস্ট বা ধুলাবালি ফুসফুসে প্রবেশ করে ভবিষ্যতে নানাবিধ রোগের সৃষ্টি হতে পারে। যেমনঃ শ্বাসকষ্ট, এ্যাজমা ইত্যাদি।

ঝুঁকির ধরনঃ পরিবেশ বা স্বাস্থ্য ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ প্রত্যেকেই নিজ নিজ উপযুক্ত মাস্ক ব্যবহার করুন।

১০)  ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ বিস্ফোরক অগ্নি দাহ্য রাসায়নিক পদার্থের সংরক্ষন

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ কম্প্রেসার রুমে সংরক্ষিত বিস্ফোরক রাসায়নিক পদার্থ অথবা অগ্নি দাহ্য পদার্থ হতে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে।

ঝুঁকির ধরনঃ অগ্নি ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ কম্প্রেসার রুমে কোন প্রকার অগ্নি দাহ্য অথবা বিস্ফোরক রাসায়নিক পদার্থ রাখা যাবে না।

১১) ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ কম্প্রেসার হতে উৎপন্ন কালো ধোঁয়া

সম্ভাব্য ঝুঁকি কম্প্রেসার হতে উৎপন্ন কালো ধুয়া তথা গ্যাস বৈষিক উষতা বৃদ্ধি করে।

ঝুঁকির ধরনঃ পরিবেশ স্বাস্থ্য ঝুঁকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ অধিক কার্বন নিঃশ্বরন করে এমন জ্বালানির পরিবর্তে কম কার্বন নিঃস্বরন করে এমন জ্বালানী ব্যবহার করতে হবে।

১২) ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ চলাচলের রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা

সম্ভাব্য ঝুঁকিঃ চলাচলের পথ বাধা মুক্ত না রাখলে বিপদের সময় হোচট খেয়ে পড়ে আহত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ঝুঁকির ধরনঃ পেশাগত ঝুকি

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

ঝুঁকির প্রতিরোধে করনীয় প্রয়োজনীয় পি.পি.ইঃ চলাচলের পথ, অগ্নি নিয়ন্ত্রক সরঞ্জামাদি এবং সর্বপরি নিজে বাঁধামুক্ত থাকুন।

১৩) ঝুঁকিপূর্ণ দিকঃ গর্ভবতী মহিলার

ঝুকির মাত্রাঃ উচ্চ

বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনা

 সিঁড়িতে পড়ে যেতে পারে

ভারী কাজে অসময়ে গর্ভপাত ঘটতে পারে।

 দীর্ঘক্ষন দাঁড়িয়ে থাকলে অসময়ে গর্ভপাত ঘটতে পারে।

ঝুকি প্রতিরোধে করনীয় ব্যবস্থাঃ

উঁচুতে/সিঁড়িতে উঠানামা করা যাবে না।

ভারী কাজ করা যাবে না।

দুস্কর শ্রম-সাধ্য অথবা দীর্ঘক্ষন দাঁড়িয়ে থাকতে হয় অথবা যা হানিকর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এমন কাজ করা যাবে না।

একটানা কাজ করা যাবে না। কাজের ফাঁকে ফাঁকে বিশ্রাম নিতে হবে।

অতিরিক্ত সময় কাজ করা যাবে না।

মাতৃত্বকালীন সময়ে গর্ভবতী মহিলাগন নিজ দায়িত্বে নিয়মিতভাবে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন।

আপনি গর্ভবতীবিষয়টি কারখানার দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি (ডাক্তার/নার্স/ কল্যান কর্মকর্তা)-কে অবহিত করুন। কর্মস্থলে যেকোন সমস্যা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন।

১৪) আগুন

ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাঃ আগুন

ঝুঁকির কারনঃ বৈদ্যুতিক গোলযোগ রাসায়নিক দাহ্য পদার্থ, ধুমপান।

ঝুঁকির মাত্রাঃ উচ্চ

বিপদ/ক্ষতির সম্ভাবনাঃ জানমালের ব্যাপক ক্ষতিসাধন।

ঝুঁকি প্রতিরোধে করনীয়ঃ

) সকল বৈদ্যূতিক বোর্ড, তার ত্রæটিমুক্ত আছে কিনা নিদিষ্ট সময় পর পর পরীক্ষা করা।

) অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র পর্যাপ্ত পরিমানের স্থাপন করা।

) মাসে একবার অগ্নি মহড়া করা।

) কর্মক্ষেত্রে ধূমপান বর্জন সর্তীকরন পোস্টার লাগানো।

) অগ্নি নির্বাপন প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ে বছরে একবার কর্মশালার প্রয়োজন করা।

) অগ্নি নির্বাপন প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ে বছরে একবার কর্মশালার আয়োজন করা।

) অগ্নি প্রতিরোধ, প্রাথমিক চিকিৎসব উদ্ধারকারী দল তৈরী করা।

) আগুন উর্দ্ধমুখী তাই তৃতীয় তলার আগুন লাগলে প্রথমে সেখানকার তারপর ৪র্থ তলা এরপর ৫ম তলা এবং সর্বশেষ দ্বিতীয় প্রথম তলার লোকজন বের হবে।

স্টোর

১৫) ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাঃ স্টোর

ঝুঁকিপূর্ণ স্থান বিবরনঃ

) একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ কেজির বেশী মালামাল বহন করলে।

) একজন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষ সিড়ি দিয়ে উপরে বহন করার ক্ষেত্রে ৪০ কেজির বেশ মালামাল বহন করলে।

) একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা ৩০ কেজির বেশী মালামাল বহন করলে।

) একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মহিলা সিড়ি  দিয়ে উপরে বহন করার ক্ষেত্রে ২৫ কেজির বেশী মালামাল বহন করলে।

)  অতিরিক্ত ভারী বস্তু নীচে হইতে মাথায় তুলতে গেলে মাজায় ব্যাথা লাগতে পারে।

ঝুঁকির বিবরনঃ

শারিরীক সমস্যা হতে পারে।

ঝুঁকি এড়ানোর উপায়ঃ

) সামনের দিকে ঝুকে ভার উত্তোলন না করা।

) ভার উত্তোলন পূর্বে ওজন সম্পর্কে জেনে নেওয়া।

) ওজন বহনের সময় সর্বদা ট্রলি ব্যবহার করা।

) ভার/ওজন বহনের ক্ষেত্রে অপরের সাহায্য নেওয়া।

) স্টোরে মালামাল স্টোরেজ করার সময় মাচা বা সিড়ি ব্যবহার করা।

) ভার উত্তোলনের কাজে /অতিরিক্ত ওজন বহনের কাজে মহিলা শ্রমিকদের নিয়োজিত না করা।

) ভার উত্তোলনের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্মীদেরকে মাঝে মাঝে প্রশিক্ষন দেওয়া।

) পরিবহনের জন্য ব্যবহুত রাস্তা অবশ্যই এমনভাবে বাঁধামুক্ত হইতে হইবে যাহাতে শ্রমিকের হোঁচট খাইবার সম্ভাবনা না থাকে এবং কোন মতেই উহা পিচ্ছিল হইতে পারিবে না।

১৬ ) সংক্রামক এবং অসংক্রামক রোগ

রোগের নাম

০১। যক্ষা

০২। ডাইরিয়া-টাইফয়েড হেপাটাইটিস-

০৩। হেপাটাইটিস-বি

০৪। চিকেন পক্স (জল বসন্ত)

০৫। স্কাবিজ (খোসপাঁচড়া)

০৬। ডেঙ্গু/ম্যালেরিয়া

০৭। কৃমি

০৮। সিফিলিয়া / গনোরিয়া / এইডস

০৯। জন্ডিস

১০। চোখ উঠা

১১। উচ্চ রক্তচাপ

১২। স্ট্রোক

১৩। করোনারী র্হ্টা ডিজিজ

১৪। মানসিক রোগ

১৫। টিউমার

১৬। ক্যান্সার

১৭। ডায়বেটিস

১৮। এসিডিটি

১৯। সাইনোসাইনিস

২০। পিত্তথলির পাথর

২১। কিডনী রোগ

১৭) দুর্নীতি / উৎকোচ

সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ শ্রমিক / অংশীদারী / ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে।

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ শ্রমিক/ঠিকাদার/ অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে ঠিকাদার/অংশীদারী প্রতিষ্ঠান থেকে  নিয়োগ শর্তে অর্থ বা দামী উপহার গ্রহনের সম্ভাবনা।

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ

) শ্রমিক/ঠিকাদার/অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে ঠিকাদার/অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে কোম্পানীর নীতিমালা এবং পদ্ধতি সমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করতে হবে।

 ) শ্রমিক/ঠিকাদার/অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে ঠিকাদার/অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে লিখিত চুক্তি নিশ্চিত করে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।

) শ্রমিক/ঠিকাদার/ অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন প্রকার দুর্ণীতি বা অবৈধ কার্যক্রম প্রমাণিত হলে নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা করতে হবে।

বাস্তবায়নঃ

সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রশিক্ষণ সিডিউলের আ্রওতায় এনে হয়রানী, ঘুষ দুর্ণীতি নীতিমালা এবং পদ্ধতি সমূহ এবং শ্রমিক/ ঠিকাদার/ অংশীদারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগ নীতিমালা এবং পদ্ধতি সমূহ সম্পর্কে অবগত করা হয়।

১৮)  সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ কারখানার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে।

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ

যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতিপত্র ছাড়া কোন প্রকার মালামাল প্রবেশ বা বাহির করা, গেইটপাশে উল্লেখিত মালামালের চেয়ে বেশি পরিমাণ মালামাল গেইট দিয়ে বের হতে দেয়া, অবৈধ অনূপ্রবেশ এবং অবৈধ মালামাল প্রবেশ করতে দেয়া, আভ্যন্তরীণ কোন তথ্য বাহিরে আদান প্রদান করা।

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ

নিরাপত্তা নীতিমালা এবং পদ্ধতি সমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করতে হবে।

বাস্তবায়নঃ সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রশিক্ষন সিডিউলের আওতায় এনে নিরাপত্তা নীতিমালা এবং পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত করা হয়।

১৯)সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ অর্ডার নেগোশিয়েশনের ক্ষেত্রে।

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ বায়ার এর সাথে যে দরে অর্ডার নেগোশিয়েশন করা হয় তা গোপন রেখে কম দরে কোম্পানীর নিকট উপস্থাপন করা

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ পণ্যের মূল্য নেগোশিয়েশনের ক্ষেত্রে কোম্পানীর মার্কেটিং নীতিমালা এবং পদ্ধতি সমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।

বাস্তবায়নঃসংশ্লিষ্ট সকলকে কোম্পানির মার্কেটিং নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

২০) সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ বেতন মজুরী প্রদানের ক্ষেত্রে।

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ শ্রমিকদের বেতন কম প্রদান করা অনুপস্থিত শ্রমিকের বেতন স্বাক্ষর জাল করে উত্তোলন করা।

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ  সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ সঠিকভাবে নথিপত্র নিরীক্ষণের মাধ্যমে।

বাস্তবায়নঃ সংশ্লিষ্ট সকলকে কোম্পানীর দুর্ণীতি নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

২১) সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ মাতৃত্বকালীন সুবিধা প্রদানের ক্ষেত্রে।

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ

গর্ভবতী মহিলা শ্রমিককে মাতৃত্বকালীন ছুটি আর্থিক সুবিধা কম অথবা না দিয়ে আত্নসাৎ করা।

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ কোম্পাানীর মাতৃত্বকালীন সুবিধার নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। মাতৃত্বকালীন সুবিধার অর্থ প্রদানের সময় ওয়েলফেয়ার অফিসার স্বশরীরে হাজির থেকে অর্থ প্রদান করা।

বাস্তবায়নঃ সংশ্লিষ্ট সকলকে কোম্পানীর মাতৃত্বকালীন সুবিধার নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

২২) সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ

 ষ্টোরে মালামাল ক্রয়   ব্যবহার করার ক্ষেত্রে

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ

ষ্টোরে মালামাল অপর্যাপ্ত ক্রয় অতিরিক্ত ব্যবহার কর\

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ

কোম্পানীর ক্রয় ব্যবহার নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ সঠিকভাবে অনুসরণ করে কি না তা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ সঠিকভাবে নথিপত্র নিরীক্ষণের মাধ্যমে যাচাই করা।

বাস্তবায়নঃ

কোম্পানীর ক্রয় ব্যবহার নীতিমালা পদ্ধতিসমূহ সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

২৩) সম্ভাব্য ঝুঁকির উৎসঃ

রক্ষনাবেক্ষন মালামাল ক্রয়   ব্যবহার করার ক্ষেত্রে 

কিভাবে ঝুঁকিপূর্ণঃ

রক্ষনাবেক্ষন মালামাল অপর্যাপ্ত ক্রয় অতিরিক্ত ব্যবহার কর\

সম্ভাব্য প্রতিরোধের উপায়ঃ

কোম্পানীর ক্রয় ব্যবহার নীতিমালা এবং পদ্ধতিসমূহ সঠিকভাবে অনুসরণ করে কি না তা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ সঠিকভাবে নথিপত্র নিরীক্ষণের মাধ্যমে যাচাই করা।

বাস্তবায়নঃ কোম্পানীর ক্রয় ব্যবহার নীতিমালা পদ্ধতিসমূহ সম্পর্কে অবগত করতে হবে।

                 Amfori BSCI বিশদ আলোচনা




একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ